সর্বশেষ

জাতীয়আমি এই এনসিপির অংশ হচ্ছি না: মাহফুজ আলম
হাদির হত্যার প্রধান আসামি ফয়সাল ও সহযোগী ভারতে পলাতক: ডিএমপি
প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন জুবায়ের রহমান চৌধুরী
খালেদা জিয়ার অবস্থা গুরুতর, সংকটময় সময় পার করছেন: মেডিকেল বোর্ড
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা এক মাস বাড়াল এনবিআর
সারাদেশপটুয়াখালী-৪ আসনে বিএনপি প্রার্থী এবিএম মোশাররফ হোসেনের মনোনয়নপত্র দাখিল
বগুড়ার সোনাতলায় ট্রেনের ধাক্কায় মা ও ছেলের মৃত্যু
দৌলতপুর সীমান্তে বিজিবির অভিযানে বিদেশি মদসহ ব্যক্তি আটক
ঘাটাইলে বিএনপির মনোনয়নপত্র জমা দিলেন ওবায়দুল হক নাসির
ইতালি পাচারকালে যুবক হত্যার ঘটনায় দালালদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
ধামরাইয়ে জমি সংক্রান্ত বিরোধে ভাইয়ের হাতে খুন নিহত
আন্তর্জাতিকতাইওয়ানের উপকূলে ৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
গৃহযুদ্ধের মধ্যেই মিয়ানমারে জাতীয় নির্বাচনের প্রথম ধাপ শুরু
খেলাঅনুশীলনের সময় অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ঢাকার সহকারী কোচ
জাতীয়

কোনো দল নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার কীভাবে হচ্ছে তা বিতর্কিত : টিআইবি

স্টাফ রিপোর্টার
স্টাফ রিপোর্টার

সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ৮:১৪ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা বা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত কীভাবে নেওয়া হচ্ছে তা এখনও বিতর্কিত বলে জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

‘নতুন বাংলাদেশ’ কর্তৃত্ববাদী সরকার পতন-পরবর্তী ১০০ দিনের ওপর পর্যবেক্ষণ শীর্ষক এক গবেষণার ফলাফলে এ কথা বলা হয়।

 

সোমবার গবেষণার ফলাফলের প্রতিবেদনটি টিআইবির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে।  


এতে বলা হয়, বিভিন্ন গোষ্ঠী আটটি জাতীয় দিবস পালন না করার সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছে। নিষিদ্ধ ঘোষণা সত্ত্বেও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকটি রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলে লক্ষ্য করা যায়। এছাড়া অন্যান্য পেশা ও প্রতিষ্ঠানে দলীয় রাজনীতি বিষয়ে কোনো অবস্থান লক্ষ্য করা যায়নি।

 

গবেষণার ফলাফলে অন্তর্বর্তী সরকারের রাজনৈতিক প্রেক্ষিত তুলে ধরে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কার ও নির্বাচনের রূপরেখা নিয়ে আলোচনা করতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীকে বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন যেসব রাজনৈতিক দলকে নিবন্ধন দিয়েছে সেগুলো হচ্ছে গণঅধিকার পরিষদ, নাগরিক ঐক্য, গণসংহতি আন্দোলন ও এবি পার্টি। 


এতে বলা হয়, আওয়ামী লীগের ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং এই ছাত্রসংগঠনকে নিষিদ্ধ সত্ত্বা হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে সম্পূর্ণ বিচার না হওয়া পর্যন্ত ফ্যাসিবাদের (আওয়ামী লীগের) পুনর্বাসন না করা, মানবতাবিরোধী অপরাধী হিসেবে তাদের বিচারপ্রক্রিয়া শুরু, ফ্যাসিবাদী দল ও জোটকে প্রকাশ্যে কর্মসূচি পালনের সুযোগ থাকবে না বলে ঘোষণা করা হয়েছে। 

 

গণভবনকে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়া ৭ মার্চসহ আটটি জাতীয় দিবস উদযাপন বা পালন না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে ৩৩টি উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে; এর মধ্যে ২৭টিতে ছাত্ররাজনীতির পাশাপাশি শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এছাড়া চারটি ব্যাংকনোট থেকে শেখ মুজিবের ছবি বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

২৯০ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
জাতীয় নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন