সর্বশেষ

জাতীয়আজ শেষ হল নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা
বিএনপির রদবদল: খালেদা জিয়ার তিন আসনে বিকল্প প্রার্থী প্রস্তুত
কনকনে শীত আরও তিন–চার দিন, দুর্ভোগ কাটছে না
সারাদেশবগুড়ার দুই আসনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা
ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন মির্জা ফখরুল
কুমারখালীতে দ্রুতগতির ড্রাম ট্রাকের চাপায় কলেজ শিক্ষার্থীর পা বিচ্ছিন্ন
সিরাজগঞ্জ শহরে প্রকাশ্যে কলেজছাত্রকে কুপিয়ে হত্যা, ৩ জন আটক
শিবগঞ্জে ককটেল তৈরি ও বিস্ফোরণের আলামত উদ্ধার
পাবনার বেড়ায় অজ্ঞাতদের হামলায় বৃদ্ধার মৃত্যু
আন্তর্জাতিকসেনাসমর্থিত ইউএসডিপির একতরফা জয়ের আভাস, ভোটে বাধ্য করার অভিযোগ
তাইওয়ানে চীনের লাইভ-ফায়ার সামরিক মহড়া, উত্তেজনা চরমে
২০২৫ সালে ইরানে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর দ্বিগুণেরও বেশি, মানবাধিকার সংগঠনের উদ্বেগ
মেক্সিকোর ওয়াহাকায় ট্রেন দুর্ঘটনা: নিহত ১৩, আহত প্রায় শতাধিক
খেলাঅনুশীলনের সময় অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ঢাকার সহকারী কোচ
আন্তর্জাতিক

গাজা স্থিতিশীলতায় ইসরায়েলে ২শ' মার্কিন সেনা মোতায়েনের পরিকল্পনা

ডেস্ক রিপোর্ট
ডেস্ক রিপোর্ট

শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫ ৬:২৪ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
গাজা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে ইসরায়েলে সর্বোচ্চ ২০০ মার্কিন সেনা মোতায়েনের পরিকল্পনা করছে যুক্তরাষ্ট্র।

তবে এই সেনারা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে প্রবেশ করবে না বলে জানিয়েছেন একাধিক মার্কিন কর্মকর্তা।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে তারা জানিয়েছেন, এই উদ্যোগের আওতায় একটি বিশেষ টাস্ক ফোর্স গঠন করা হচ্ছে, যার নাম সিভিল-মিলিটারি কোঅর্ডিনেশন সেন্টার বা সিএমসিসি। এই টাস্ক ফোর্স পরিচালনা করবে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর সেন্ট্রাল কমান্ড।

সিএমসিসির মূল দায়িত্ব হবে গাজায় নিরাপত্তা সহযোগিতা এবং মানবিক সহায়তা কার্যক্রম সমন্বয় করা। হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলাইন লেভিট এক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পোস্টে জানান, ইসরায়েলে অবস্থানরত মার্কিন সেনাদের দায়িত্ব হবে গাজা চুক্তির বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণ এবং ময়দানে থাকা অন্যান্য দেশের সেনাবাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় রক্ষা করা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুই মার্কিন কর্মকর্তা জানান, এই সমন্বয় কেন্দ্রের মূল শক্তি হবে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী। তবে এতে মিশর, কাতার, তুরস্ক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রতিনিধিরাও যুক্ত হতে পারেন।

এই যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীসহ অন্যান্য বাহিনীর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ রাখা সহজ হবে, যা সংঘাত প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মোতায়েন করা সেনারা পরিকল্পনা, নিরাপত্তা, লজিস্টিকস ও প্রকৌশল খাতে বিশেষ দক্ষতাসম্পন্ন হবেন।

যুক্তরাষ্ট্র আশা করছে, হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে গাজা-চুক্তি বাস্তবায়িত হলে অঞ্চলে শান্তির সম্ভাবনা তৈরি হবে এবং ইসরায়েলের সঙ্গে আরব দেশগুলোর সম্পর্ক উন্নয়নের পথ খুলবে।

প্রসঙ্গত, ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের সময় ‘আব্রাহাম চুক্তির’ মাধ্যমে বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মরক্কো ও সুদান—এই চারটি আরব দেশ ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে।

গাজা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সৌদি আরব, ইন্দোনেশিয়া, মৌরিতানিয়া, আলজেরিয়া, সিরিয়া ও লেবাননের মতো দেশগুলোও একই পথে হাঁটতে পারে বলে আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকদের আশা।

২০৪ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
আন্তর্জাতিক নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন