সর্বশেষ

জাতীয়বিজয় দিবসে সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে আকাশে লাল-সবুজের গৌরব, ৫৪ প্যারাট্রুপারের বিশ্বরেকর্ড
রাজধানীতে বিজয় র‍্যালি, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ভাঙা বাড়ির সামনে কর্মসূচি পালন
মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা
মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
৫৫তম মহান বিজয় দিবস আজ
বিজয় দিবসে বিভাজন ও হিংসা পরিহারের অঙ্গীকারের আহ্বান তারেক রহমানের
সারাদেশবিজয় দিবসে সাভার স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল, শ্রদ্ধায় মুখর
সারাদেশে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত
শার্শায় বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ এর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পন
আন্তর্জাতিকবিজয় দিবসে মোদির পোস্টে অনুপস্থিত বাংলাদেশের নাম
১৯৭১-এর বিজয় দিবস স্মরণে বিবৃতি দিল ভারতের সেনাবাহিনী
মরক্কোর সাফিতে আকস্মিক বন্যায় ৩৭ জনের প্রাণহানি
খেলাআইপিএল নিলামে ইতিহাস গড়লেন ক্যামেরন গ্রিন, সর্বোচ্চ দামি বিদেশি খেলোড়ায়
আইন-আদালত

বেনজীরের টাকা পাচার মামলায় এনায়েত করিম ৪ দিনের রিমান্ডে

স্টাফ রিপোর্টার
স্টাফ রিপোর্টার

রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ৮:০৯ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মানি লন্ডারিং মামলায় পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলমান রয়েছে।

ওই মামলায় সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেফতার হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এনায়েত করিম চৌধুরী। রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।

আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মীর আহমেদ আলী সালাম জানান, এদিন সকালে এনায়েত করিমকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। পরে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম তাকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদনসহ পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক সাব্বির ফয়েজ চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড শুনানির সময় আসামিপক্ষে কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না।

এর আগে, চলতি বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি দুদকের উপপরিচালক হাফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। এতে প্রধান আসামি করা হয়েছে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদকে। এছাড়া তার স্ত্রী জীশান মির্জা ও দুই কন্যা—ফারহিন রিশতা বিনতে বেনজীর এবং তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীর—এ মামলায় আসামি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, বেনজীর আহমেদ অপরাধলব্ধ ১১ কোটি ৩৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা নগদে উত্তোলন করলেও তার কোনো বিনিয়োগ বা বৈধ ব্যবহারের প্রমাণ মেলেনি। অর্থ উত্তোলনের পরপরই তিনি বিদেশে চলে যান। প্রাথমিক তদন্তে অর্থ পাচারের লক্ষ্যে অর্থ স্থানান্তর, রূপান্তর ও হস্তান্তরের তথ্য উঠে আসে, যা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

এজাহারে আরও বলা হয়েছে, বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যরা ২০২৪ সালে একযোগে একাধিক মেয়াদোত্তীর্ণের আগেই এফডিআর হিসাব থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ উত্তোলন করেন, যার কোনো গ্রহণযোগ্য উৎস পাওয়া যায়নি। অভিযোগে বলা হয়, তিনি র‍্যাব মহাপরিচালক এবং পুলিশ মহাপরিদর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ক্ষমতার অপব্যবহার, ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে এই সম্পদ অর্জন করেন।

এর আগে, ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে বেনজীর আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ৭৪ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের অভিযোগে পৃথক চারটি মামলা দায়ের করে দুদক।

২৩৪ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
আইন-আদালত নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন