সর্বশেষ

জাতীয়ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা ইস্যুতে নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার তলব
রাজধানীর ইসলামপুরে প্লাস্টিকের গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৬ ইউনিট
বিদেশগমন প্রক্রিয়ায় দুর্নীতি ও হয়রানি কমেছে: আসিফ নজরুল
ছেঁড়া ও পোড়া নোট বদলে মূল্য ফেরতে নতুন নীতিমালা বাংলাদেশ ব্যাংকের
‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে প্রবাসী নিবন্ধন ছাড়াল ৪ লাখ ৪৫ হাজার
হাদি হত্যাচেষ্টা মামলায় প্রধান আসামির বাবা–মা গ্রেফতার
টিসিবিতে ৩৬ জেলায় নতুন পরিবেশক নিয়োগ, আবেদন শুরু
ভূমধ্যসাগরে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবি, ৫৯ বাংলাদেশিসহ ৬১ জন উদ্ধার
সারাদেশঈশ্বরদীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধে বিএনপি নেতা নিহত
নানা বিতর্কের মধ্যেই আজ রাবির দ্বাদশ সমাবর্তন
হাদির ওপর হামলায় ‘ব্যবহৃত’ পিস্তলসহ গুলি নরসিংদী থেকে উদ্ধার
আন্তর্জাতিকফিলিস্তিনিসহ ও ৭ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
খেলানিজের সর্বোচ্চ মূল্যে দল পেয়ে আইপিএল নিলামে ইতিহাস গড়লেন মুস্তাফিজ
সারাদেশ

সাতক্ষীরার স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ফান্ড আত্মসাতের তদন্ত সম্পন্ন

স্টাফ রিপোর্টার, সাতক্ষীরা   
স্টাফ রিপোর্টার, সাতক্ষীরা   

বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫ ৮:৩৬ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
সাতক্ষীরার ডিবি ইউনাইটেড হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মমিনুর রহমান মুকুলের বিরুদ্ধে স্কুলের ফান্ডের অর্থ আত্মসাতসহ নানা অনিয়মের অভিযোগে তদন্ত সম্পন্ন হয়েছে।

সোমবার (২৯ জুলাই) সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার নারায়ন চন্দ্র মন্ডল স্কুলে গিয়ে উভয়পক্ষের বক্তব্য গ্রহণের মাধ্যমে তদন্ত কার্যক্রম শেষ করেন।

তদন্তের শুরুতে প্রধান শিক্ষকের ভাই বাবুর নেতৃত্বে শতাধিক ব্যক্তি তদন্ত ব্যাহত করার চেষ্টা করলে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এরপরও প্রধান শিক্ষক মমিনুর রহমান উত্তেজিত হয়ে তদন্তে অংশ নিতে অস্বীকার করেন এবং আদালতের মাধ্যমে আসার দাবি জানান। তবে তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিস্থিতি শান্ত করিয়ে কাজ সম্পন্ন করেন।

বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অভিযোগ করেন, ২০১৮ সাল থেকে প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের থেকে আদায়কৃত সেশন চার্জ, বেতন ও পরীক্ষার ফি ব্যাংকে জমা না দিয়ে নিজ হাতে রাখেন এবং ভুয়া বিল ভাউচার দিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করেন। এছাড়া বিদ্যালয়ের প্রায় ৬ লাখ টাকার একটি এফডিআর কার্যনির্বাহী কমিটির অনুমতি ছাড়াই উত্তোলন এবং ১১ লাখ ১০ হাজার টাকার অগ্রিম জামানত গ্রহণ করে তা নিজের কাছে রেখেছেন।

২০২৫ সালের মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত নতুন অ্যাডহক কমিটির অনুমোদন ছাড়া বিদ্যালয়ের বিভিন্ন ব্যাংক একাউন্ট থেকে মিলিয়ন টাকার অর্থ উত্তোলন ও আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এর মধ্যে রয়েছে সরকারি টিউশন ফি’র টাকা অবৈধ উত্তোলন। সিনিয়র শিক্ষকরা জানান, বিদ্যালয়ের ব্যাংক একাউন্ট পরিচালনায় থাকা নিয়ম অনুযায়ী সভাপতি ও প্রধান শিক্ষকের যৌথ স্বাক্ষর প্রয়োজন হলেও, অভিভাবক সদস্য এবং প্রধান শিক্ষকের যৌথ স্বাক্ষরে অবৈধ টাকা উত্তোলনের তথ্য পেয়েছে তারা।

প্রধান শিক্ষক মমিনুর রহমান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তদন্তের মাধ্যমে যদি অভিযোগ প্রমাণিত হয়, তাহলে শাস্তি নেবেন। ভাইয়ের নেতৃত্বে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগেও তিনি নিজেকে পরিষ্কার করেছেন।

সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার নারায়ন চন্দ্র মন্ডল জানান, উভয় পক্ষের বক্তব্য নেওয়া হয়েছে। কিছু কাগজপত্রে সমস্যা রয়েছে। উভয় পক্ষ আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত সময় পাবে নতুন কাগজপত্র জমা দিতে। তারপর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

২৯৩ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
সারাদেশ নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন