সর্বশেষ

জাতীয়সিঙ্গাপুরে শরীফ ওসমান হাদির অবস্থা এখনো আশঙ্কাজনক : চিকিৎসক
বিজয় দিবসে আকাশে লাল-সবুজের গৌরব, ৫৪ প্যারাট্রুপারের বিশ্বরেকর্ড
রাজধানীতে বিজয় র‍্যালি, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ভাঙা বাড়ির সামনে কর্মসূচি পালন
মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা
মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
৫৫তম মহান বিজয় দিবস আজ
বিজয় দিবসে বিভাজন ও হিংসা পরিহারের অঙ্গীকারের আহ্বান তারেক রহমানের
সারাদেশবিজয় দিবসে সাভার স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল, শ্রদ্ধায় মুখর
সারাদেশে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত
শার্শায় বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ এর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পন
আন্তর্জাতিকবিজয় দিবসে মোদির পোস্টে অনুপস্থিত বাংলাদেশের নাম
১৯৭১-এর বিজয় দিবস স্মরণে বিবৃতি দিল ভারতের সেনাবাহিনী
মরক্কোর সাফিতে আকস্মিক বন্যায় ৩৭ জনের প্রাণহানি
খেলাআইপিএল নিলামে ইতিহাস গড়লেন ক্যামেরন গ্রিন, সর্বোচ্চ দামি বিদেশি খেলোড়ায়
সারাদেশ

টানা বৃষ্টিতে বেনাপোল বন্দরে জলাবদ্ধতা, ব্যাহত পণ্য খালাস

শেখ ফারহান‌ সাদাফ, বেনাপোল
শেখ ফারহান‌ সাদাফ, বেনাপোল

বুধবার, ৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:৩৬ অপরাহ্ন

শেয়ার করুন:
টানা ছয়দিনের ভারী বর্ষণে বেনাপোল স্থলবন্দরের বিভিন্ন অংশে সৃষ্টি হয়েছে তীব্র জলাবদ্ধতা। ফলে বন্দর এলাকায় পণ্য ওঠানামাসহ স্বাভাবিক কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

বন্দর অভ্যন্তরের ৯, ১২, ১৫, ১৬ ও ১৮ নম্বর সেডে হাঁটুসমান পানি জমে যাওয়ায় পণ্য খালাস কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ রয়েছে। যানবাহন চলাচলের পাশাপাশি নিরাপত্তাকর্মীদের চলাফেরাও কঠিন হয়ে পড়েছে।

স্থানীয় ব্যবসায়ী ও সংশ্লিষ্টরা জানান, বন্দর এলাকায় কার্যকর ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় প্রতি বছরই সামান্য বৃষ্টিতে এমন জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। তবে সমস্যা দীর্ঘদিনের হলেও কর্তৃপক্ষের নজরদারি খুবই সীমিত বলে অভিযোগ তাদের।

এ বিষয়ে বেনাপোল বন্দর পরিচালক শামিম হোসেন জানান, “প্রতি বছর বৃষ্টির মৌসুমে বন্দরে জলাবদ্ধতার সমস্যা হয়। বিশেষ করে রেল বিভাগ কর্তৃক কালভার্ট না রেখে মাটি দিয়ে ভরাট করার কারণে পানি নিষ্কাশন ব্যাহত হচ্ছে। এতে ড্রেনেজ ব্যবস্থা কার্যত অকার্যকর হয়ে গেছে।”

তিনি আরও বলেন, “জলাবদ্ধতা নিরসনে বন্দর কর্তৃপক্ষ পাশ্ববর্তী হাওরের সঙ্গে সংযোগ রেখে নতুন ড্রেন নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। আপাতত পানি নিষ্কাশনে সেচযন্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে।”

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বন্দর এলাকার অধিকাংশ গুদাম ও ওপেন ইয়ার্ড পরিকল্পনাহীনভাবে নির্মিত হওয়ায় বৃষ্টির পানি জমে জলাবদ্ধতা তৈরি হচ্ছে। গুদামগুলো বন্দর সড়কের চেয়ে নিচু হওয়ায় পানি বের হওয়ার পথ পায় না। এতে অনেক সময় পণ্যের গুণগত মান নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি পণ্য পরিবহনেও জটিলতা দেখা দেয়।

বর্তমানে স্থলবন্দরের সীমানা প্রাচীরঘেঁষা জায়গাতেও পানি জমে রয়েছে। সঠিক ও টেকসই ড্রেনেজ ব্যবস্থার অভাবেই প্রতিবছর এ ধরনের ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা।

৩২১ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
সারাদেশ নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন