সর্বশেষ

জাতীয়ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে রিট
ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট উৎসবমুখর হবে: ড. ইউনূস
ট্রাইব্যুনালে সেনা কর্মকর্তাদের ভার্চুয়াল হাজিরার আবেদন নাকচ
খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের বিশেষজ্ঞ দল ঢাকায়
সারাদেশঈশ্বরদীতে ৮ কুকুরছানা হত্যার ঘটনায় মামলা; অভিযুক্ত নারী গ্রেপ্তার
উত্তরাঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহের আভাস, তাপমাত্রা নেমে বাড়ছে দুর্ভোগ
গাংনী সীমান্তে জনসচেতনতা বাড়াতে বিজিবি'র মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
আন্তর্জাতিকহামাসের ফেরত দেওয়া দেহাবশেষ জিম্মিদের নয় বলে দাবি ইসরায়েলের
শ্রীলঙ্কায় ‘দিতওয়া’: বন্যা-ভূমিধসে মৃত্যু ৪১০, নিখোঁজ শতশত
কানাডার মন্ত্রি স্টিভেন গিলবোল্টের পদত্যাগের পর মন্ত্রিসভায় ক্ষুদ্র রদবদল
খেলাটি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে, চূড়ান্ত হয়েছে বাংলাদেশের দল
বিরাট কোহলি ১৫ বছর পর ঘরোয়া ক্রিকেটে, বিজয় হাজারে ট্রফিতে দিল্লির হয়ে খেলবেন
সারাদেশ

রাজশাহীতে আমের দাম কম হওয়ায় মৌসুমেও হতাশ চাষিরা

রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহী প্রতিনিধি

মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫ ১০:৪৪ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
রাজশাহীর বাজারে আমের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় ব্যাপকভাবে কমে গেছে দাম। মৌসুমের মধ্যভাগে এমন দরপতনে বিপাকে পড়েছেন চাষি ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা।

প্রচণ্ড গরমে গাছের সব আম হঠাৎ করেই একসাথে পেকে যাওয়ায় যোগান চাহিদার তুলনায় অনেক বেশি হয়ে গেছে।

গতকাল (১৬ জুন) রাজশাহীর বিভিন্ন আমবাজার ঘুরে দেখা গেছে, পাইকারি হাটগুলোতে আমের দাম কমতে কমতে অনেকটাই নেমে এসেছে। বানেশ্বর হাটে লক্ষণভোগ আম বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা মণ দরে, যা স্বাভাবিকের তুলনায় অন্তত ৫০০-৬০০ টাকা কম। হিমসাগরের দামও নেমে এসেছে ১৬০০ থেকে সর্বোচ্চ ২০০০ টাকায়।

চাষিরা বলছেন, প্রচণ্ড রোদে আম দ্রুত পেকে যাওয়ায় আর গাছে রাখা যাচ্ছে না। ফলে বাধ্য হয়ে সব আম একসাথে নামাতে হচ্ছে। অন্যদিকে, ঈদুল আযহার লম্বা ছুটিতে অনেক চাষি দেরিতে আম নামিয়েছেন, যাতে ভালো দামে বিক্রি করতে পারেন। কিন্তু এখন বাজারে অতিরিক্ত সরবরাহের কারণে দাম কমে যাওয়ায় আর্থিকভাবে তারা ক্ষতির মুখে পড়েছেন।

বাজারের এক ব্যবসায়ী হতাশার সুরে বলেন, “এক গাড়ি আম বিক্রি করেও শ্রমিকের মজুরি ওঠে না। গাড়ি ভাড়াতেই সব টাকা শেষ হয়ে যায়।”

আরেকজন জানান, “এ গরমে মানুষ তেমন আম কিনছে না, খাচ্ছেও কম। তাই চাহিদা কমে গেছে। আর এই সুযোগে পাইকাররা মণপ্রতি ৮ কেজি বাড়তি ওজন নিচ্ছে, যা সরাসরি ক্ষতির কারণ।”

স্থানীয় আম ব্যবসায়ী ও চাষিরা বলছেন, এমন পরিস্থিতি চলতে থাকলে মৌসুমের বাকি সময়েও বাজারে স্থিতিশীলতা আসবে না। তারা বাজার তদারকির দাবি জানিয়েছেন, যেন চাষিরা তাদের পরিশ্রমের ন্যায্য মূল্য পান।

২৫০ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
সারাদেশ নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন