সর্বশেষ

জাতীয়বিজয় দিবসে সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে আকাশে লাল-সবুজের গৌরব, ৫৪ প্যারাট্রুপারের বিশ্বরেকর্ড
রাজধানীতে বিজয় র‍্যালি, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ভাঙা বাড়ির সামনে কর্মসূচি পালন
মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা
মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
৫৫তম মহান বিজয় দিবস আজ
বিজয় দিবসে বিভাজন ও হিংসা পরিহারের অঙ্গীকারের আহ্বান তারেক রহমানের
সারাদেশবিজয় দিবসে সাভার স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল, শ্রদ্ধায় মুখর
সারাদেশে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত
শার্শায় বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ এর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পন
আন্তর্জাতিকবিজয় দিবসে মোদির পোস্টে অনুপস্থিত বাংলাদেশের নাম
১৯৭১-এর বিজয় দিবস স্মরণে বিবৃতি দিল ভারতের সেনাবাহিনী
মরক্কোর সাফিতে আকস্মিক বন্যায় ৩৭ জনের প্রাণহানি
খেলাআইপিএল নিলামে ইতিহাস গড়লেন ক্যামেরন গ্রিন, সর্বোচ্চ দামি বিদেশি খেলোড়ায়
রাজনীতি

বান্দরবানের প্রবীণ রাজনীতিবিদ প্রসন্ন কান্তি তঞ্চঙ্গ্যার মৃত্যুতে শোকের ছায়া

মো.আরিফ, বান্দরবান
মো.আরিফ, বান্দরবান

বৃহস্পতিবার , ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ৮:০৬ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
বান্দরবানের রাজনীতির এক উজ্জ্বল নক্ষত্র, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি প্রসন্ন কান্তি তঞ্চঙ্গ্যা (৭১) আর নেই।

বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টায় চট্টগ্রামের ইমপেরিয়াল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

দীর্ঘদিন ধরেই নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন প্রসন্ন কান্তি তঞ্চঙ্গ্যা। মৃত্যুকালে তিনি তিন ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

পার্বত্য তঞ্চঙ্গ্যা সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্বকারী এই বর্ষীয়ান রাজনীতিক ১৯৮৯ সালে বান্দরবান পার্বত্য জেলা স্থানীয় সরকার পরিষদের সদস্য হিসেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। এরপর ১৯৯১ সালে জেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এবং ১৯৯৮ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৯৬ সালের ১৯ মার্চ নিজ বাড়ির সামনে সন্ত্রাসীদের গুলিতে গুরুতর আহত হন তিনি। সেই ঘটনার পর থেকেই হুইলচেয়ারে চলাফেরা করতে হতো তাকে। এরপরও তিনি রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ছিলেন দীর্ঘদিন।

২০১৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি বান্দরবান-৩০০ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও পরে সক্রিয় রাজনীতি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন। তবে সমাজসেবা ও ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে তার অংশগ্রহণ অব্যাহত ছিল।

প্রসন্ন কান্তি তঞ্চঙ্গ্যার বড় ছেলে মিকন তঞ্চঙ্গ্যা বর্তমানে দক্ষিণ কোরিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত। মেজ ছেলে ব্যবসায়ী এবং ছোট ছেলে বৌদ্ধ ভিক্ষু। বড় ছেলের দেশে ফেরার পর রেইচা সাতকমল পাড়ার শ্মশানে তার দাহক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।

তার মৃত্যুতে বান্দরবানের রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। স্থানীয় নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ মানুষ তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং বলেছেন, তার প্রস্থান পুরো জেলার জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।

২১৬ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
রাজনীতি নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন