সর্বশেষ

জাতীয়নির্বাচন সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল দেবে পুলিশ : প্রেস উইং
সাজিদের পরিবারকে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে লিগ্যাল নোটিশ
হাদি হামলা: ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের মালিক আটক, সন্দেহভাজন ফয়সালের সব হিসাব জব্দ
হাদির ওপর হামলাকারীদের ভারতে পালানোর তথ্য নেই: ডিএমপি
সুদানের আবেইতে ড্রোন হামলায় হতাহত বাংলাদেশিদের পরিচয় পাওয়া গেছে
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস, সারাদেশে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
সারাদেশকুড়িগ্রামে সিগারেট কোম্পানির অফিসে ডাকাতি, নৈশপ্রহরী নিহত
উত্তরের জেলাগুলোতে শীতের তীব্রতা বাড়ছে, চলছে শৈত্যপ্রবাহ
পাবিপ্রবি ও জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
ধামরাইয়ে পিকআপ থেকে ৫২ কেজি গাঁজা উদ্ধার, চারজন আটক
কক্সবাজার সৈকতে চালু হলো অত্যাধুনিক মাল্টিপারপাস পাবলিক টয়লেট
আন্তর্জাতিকযুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে গোলাগুলি : নিহত ২, আহত ৮
গাজায় বিমান হামলায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডারের মৃত্যুর দাবি
খেলা২৪ ঘণ্টায় ৫০ লাখ টিকিট আবেদন, উচ্চমূল্যের মধ্যেও আগ্রহ অব্যাহত
দুর্নীতির অভিযোগে ভারতীয় চার ক্রিকেটারকে সাময়িক নিষিদ্ধ
জাতীয়

রাষ্ট্রপতির ছবি সরানো নিয়ে তোলপাড়, নেই কোনো লিখিত নির্দেশনা

স্টাফ রিপোর্টার
স্টাফ রিপোর্টার

সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫ ৯:২৪ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের একাধিক দূতাবাসে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরিয়ে ফেলার ঘটনায় শুরু হয়েছে জোর আলোচনা। বিষয়টি ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া এবং ছড়িয়েছে নানা গুজব।

তথ্যানুসারে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি মৌখিক নির্দেশনার ভিত্তিতে বিভিন্ন মিশন রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে। তবে এটি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে—একজন কার্যরত রাষ্ট্রপ্রধানের ছবি শুধুমাত্র মৌখিক আদেশে সরানো কতটা সংগত?

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কিছু কর্মকর্তা দাবি করছেন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের "নির্দেশনার" আলোকে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যদিও এ পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো লিখিত প্রজ্ঞাপন কিংবা সরকারি আদেশ প্রকাশ করা হয়নি। ফলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মধ্যে সমন্বয়হীনতা নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক।

এ বিষয়ে এক উপদেষ্টার ‘আগ্রহের’ কথাও গণমাধ্যমে উঠে এসেছে, তবে তিনি তা সরাসরি অস্বীকার করেছেন।

রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়ে ফেলার ঘটনাটি সামনে আসার পর একাধিক বিশেষজ্ঞ মনে করছেন, যদি সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে বিধিসম্মত কোনো প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করত, তবে বিভ্রান্তি, গুজব ও বিতর্ক অনেকটাই এড়ানো যেত।

এ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার রোববার রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে জানান, ‘সরকারি দপ্তরে পোর্ট্রেট ব্যবহার শুরু থেকেই অন্তর্বর্তী সরকার নিরুৎসাহিত করছে। অলিখিতভাবে "জিরো পোর্ট্রেট নীতি" বজায় রাখা হচ্ছে। তারপরও কেউ কেউ নিজ উদ্যোগে রাষ্ট্রপ্রধানের ছবি ব্যবহার করেছে। তবে সেগুলো সরাতে কোনো লিখিত নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।’

তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টির সুযোগ সীমিত হয়ে এসেছে। তাই কিছু মহল এখন ছোট ছোট বিষয়কেও অতিরঞ্জিত করে উপস্থাপন করছে।’

তবে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে—রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে সরকারের অবস্থান এখনো কেন আনুষ্ঠানিকভাবে স্পষ্ট করা হয়নি।

৩০৭ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
জাতীয় নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন