সর্বশেষ

জাতীয়ফেসবুকে ছড়ানো তথ্যের কোনো ভিত্তি নেই, হাদির অবস্থা সংকটজনক : চিকিৎসক
অমর একুশে বইমেলা-২০২৬ শুরু হচ্ছে ২০ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন নিয়ে প্রতিবেশীদের নসিহত গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা ইস্যুতে নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার তলব
রাজধানীর ইসলামপুরে প্লাস্টিকের গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৬ ইউনিট
বিদেশগমন প্রক্রিয়ায় দুর্নীতি ও হয়রানি কমেছে: আসিফ নজরুল
ছেঁড়া ও পোড়া নোট বদলে মূল্য ফেরতে নতুন নীতিমালা বাংলাদেশ ব্যাংকের
‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে প্রবাসী নিবন্ধন ছাড়াল ৪ লাখ ৪৫ হাজার
হাদি হত্যাচেষ্টা মামলায় প্রধান আসামির বাবা–মা গ্রেফতার
টিসিবিতে ৩৬ জেলায় নতুন পরিবেশক নিয়োগ, আবেদন শুরু
ভূমধ্যসাগরে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবি, ৫৯ বাংলাদেশিসহ ৬১ জন উদ্ধার
সারাদেশগাইবান্ধায় গ্রামীণ ব্যাংকের সামনে থেকে ৪ ককটেল উদ্ধার
ঈশ্বরদীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধে বিএনপি নেতা নিহত
মাগুরা জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মুন্সী রেজাউল গ্রেপ্তার
হাদির ওপর হামলায় ‘ব্যবহৃত’ পিস্তলসহ গুলি নরসিংদী থেকে উদ্ধার
আন্তর্জাতিকফিলিস্তিনিসহ ও ৭ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
খেলানিজের সর্বোচ্চ মূল্যে দল পেয়ে আইপিএল নিলামে ইতিহাস গড়লেন মুস্তাফিজ
অর্থনীতি

মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলেই সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

স্টাফ রিপোর্টার
স্টাফ রিপোর্টার

বৃহস্পতিবার , ৩১ জুলাই, ২০২৫ ১১:৪৫ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নেমে এলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিনির্ধারক সুদহার (রেপো রেট) কমানোর বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা হবে।

বর্তমানে রেপো রেট ১০ শতাংশে বহাল রয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথমার্ধের মুদ্রানীতি ঘোষণাকালে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় ডেপুটি গভর্নর, নীতিনির্ধারক পরামর্শক, প্রধান অর্থনীতিবিদ, গবেষণা বিভাগের পরিচালক, মুখপাত্র ও সহকারী মুখপাত্র উপস্থিত ছিলেন।

গভর্নর বলেন, "মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আনতে আমরা কিছুটা সফল হয়েছি। বর্তমানে তা সাড়ে ৮ শতাংশের ঘরে রয়েছে। তবে আমাদের লক্ষ্য মূল্যস্ফীতি ৩ শতাংশে নামিয়ে আনা। ততক্ষণ পর্যন্ত আমি সন্তুষ্ট নই।"

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নেওয়া কৌশলের বিষয়ে তিনি বলেন, "আমরা প্রথমে চাহিদা কমানোর দিকে নজর দিয়েছি। এজন্য সুদহার বাড়ানো হয়, যাতে ব্যাংক ঋণ ও তারল্য কমে আসে। একইসঙ্গে সরকারও বাজেট সংকোচনের পদক্ষেপ নেয়।"

সরবরাহ ব্যবস্থার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গত বছরের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে তিনি জানান, "ডলার সংকট থাকলেও বিদ্যুৎ, সার ও এলএনজির মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতে আমদানিতে বিঘ্ন ঘটতে দিইনি। প্রথমে ১২২ টাকা রেট নির্ধারণ করলেও পরে বাজারের ওপর ছেড়ে দিই। অনেকেই ভেবেছিল রেট ১৬০–১৭০ টাকা পর্যন্ত উঠবে, কিন্তু তা হয়নি।"

সুদহার বিষয়ে গভর্নর বলেন, "যখন মূল্যস্ফীতি নীতি সুদহারের চেয়ে ৩ শতাংশ নিচে থাকবে, তখনই আমরা রেপো রেট কমানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারবো।"

তিনি আরও জানান, বাজারে ইতোমধ্যে সুদহারের কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ট্রেজারি বিল ও বন্ডের সুদহার ১২ শতাংশ থেকে কমে ১০ শতাংশে এসেছে। পাশাপাশি ওভারনাইট রেটও সাড়ে ৮ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৮ শতাংশ করা হয়েছে, যাতে ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকে টাকা রেখে সহজে মুনাফা করতে না পারে। এতে ব্যাংকগুলোকে বিনিয়োগে উৎসাহিত করা হবে।

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংক বর্তমানে একটি সুসংহত কৌশলের আওতায় কাজ করছে বলেও মন্তব্য করেন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর।

৩৬০ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
অর্থনীতি নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন