সর্বশেষ

জাতীয়সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শনিবার ওসমান হাদির জানাজা
যথাযোগ্য মর্যাদায় দেশে ফিরল শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ
শাহবাগের কর্মসূচি স্থগিত, বাংলামটর থেকে এনসিপির বিক্ষোভ মিছিল
বিএনপির সব কর্মসূচি স্থগিত, রাতে স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক
পত্রিকা অফিসে হামলায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা, দায় সরকারের বলে মন্তব্য
হাদির হত্যা প্রতিবাদে সকালেও শাহবাগে ঢল, স্লোগানে উত্তাল রাজধানী
সারাদেশওসমান হাদির মৃত্যুতে দেশজুড়ে বিক্ষোভ-ভাঙচুর, অবরোধ ও অগ্নিসংযোগ
হাদির মৃত্যুতে সারাদেশে বাদ জুমা দোয়া ও কফিন মিছিল
হাদি হত্যার প্রতিবাদে নড়াইল ও মেহেরপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
আন্তর্জাতিকগাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ৬১ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
খেলাএমবাপের জোড়া গোলে তালাভেরার বিপক্ষে হাড্ডাহাড্ডি জয়
বিনোদন

বাড়ি ফিরেছেন খ্যাতনামা শিল্পী ফরিদা পারভীন

স্টাফ রিপোর্টার
স্টাফ রিপোর্টার

শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ৪:২১ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
লালনসংগীতের খ্যাতনামা শিল্পী ফরিদা পারভীন সুস্থ হয়ে ১৩ দিন পর বাড়ি ফিরেছেন।

তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তাকে এখনও চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে থাকতে হবে। ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, আশীষ কুমার চক্রবর্তী, শুক্রবার রাতে ফরিদা পারভীনের বাড়িতে ফেরার খবর নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, "শুরুতে ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থা ছিল কিছুটা আশঙ্কাজনক, তবে চিকিৎসকদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় তিনি সুস্থ হয়ে উঠেছেন। একসময় তার ডায়ালাইসিসের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছিল, তবে শেষ পর্যন্ত তা করা হয়নি। বর্তমানে তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন।" আশীষ কুমার চক্রবর্তী আরও বলেন, "আমরা তাকে একটি বিশেষ গাইডলাইন প্রদান করেছি, যা কঠোরভাবে অনুসরণ করতে হবে, অন্যথায় কোনো জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।"

১ ফেব্রুয়ারি তীব্র শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে ফরিদা পারভীন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। তার ফুসফুসে পানি জমা, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, থাইরয়েড সমস্যা এবং বার্ধক্যজনিত কিছু শারীরিক সমস্যা ছিল। অবস্থা আরও খারাপ হলে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়, সেখানে কয়েকদিন চিকিৎসা শেষে তাকে সাধারণ কেবিনে স্থানান্তরিত করা হয়। ১৩ দিন পর তিনি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠেন।

১৯৬৮ সালে রাজশাহী বেতারের তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে নজরুলসংগীত গাইতে শুরু করেন ফরিদা। ১৯৭৩ সালে দেশাত্মবোধক গান গেয়ে তিনি জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। সাধক মোকসেদ আলী শাহর কাছ থেকে লালনসংগীতে তালিম গ্রহণ করেন।

১৯৮৭ সালে সংগীতাঙ্গনে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি একুশে পদক লাভ করেন এবং ২০০৮ সালে জাপান সরকারের পক্ষ থেকে ‘ফুকুওয়াকা এশিয়ান কালচার’ পুরস্কার পান। ১৯৯৩ সালে সেরা প্লে-ব্যাক গায়িকা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও অর্জন করেছেন। শিশুদের লালনসংগীত শেখানোর জন্য তিনি ‘অচিন পাখি স্কুল’ নামে একটি গানের স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছেন।

৩৪৬ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
বিনোদন নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন