সর্বশেষ

জাতীয়সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শনিবার ওসমান হাদির জানাজা
যথাযোগ্য মর্যাদায় দেশে ফিরল শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ
দেশে ফেরার প্রস্তুতি তারেক রহমানের, ট্রাভেল পাস হাতে পেলেন
শহীদ ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর মরদেহ শনিবার দেশে আসছে
পত্রিকা অফিসে হামলায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা, দায় সরকারের বলে মন্তব্য
হাদির হত্যা প্রতিবাদে সকালেও শাহবাগে ঢল, স্লোগানে উত্তাল রাজধানী
সারাদেশওসমান হাদির মৃত্যুতে দেশজুড়ে বিক্ষোভ-ভাঙচুর, অবরোধ ও অগ্নিসংযোগ
হাদির মৃত্যুতে সারাদেশে বাদ জুমা দোয়া ও কফিন মিছিল
হাদি হত্যার প্রতিবাদে নড়াইল ও মেহেরপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
আন্তর্জাতিকগাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ৬১ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
খেলাকলম্বিয়া কাপ ফাইনালে ভয়াবহ দাঙ্গা, পুলিশসহ আহত ৫৯
আন্তর্জাতিক

গ্রেফতার দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল

ডেস্ক রিপোর্ট
ডেস্ক রিপোর্ট

বৃহস্পতিবার , ১০ জুলাই, ২০২৫ ১০:২৩ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল ফের গ্রেফতার হয়েছেন। সামরিক আইন জারির মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের চেষ্টা এবং বিদ্রোহমূলক তৎপরতার অভিযোগে তাকে বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) রাজধানী সিউল থেকে আটক করা হয়।

সিউলের একটি আদালত আশঙ্কা প্রকাশ করে যে, সাবেক এই নেতা প্রমাণ নষ্ট বা প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করতে পারেন এ কারণে তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

৬৪ বছর বয়সী ইউন সুক-ইওল বর্তমানে সিউল ডিটেনশন সেন্টারে আটক রয়েছেন। এখানেই বছরের শুরুতে তিনি ৫২ দিন কারাবন্দি ছিলেন। পরে মার্চ মাসে ‘কারিগরি কারণে’ মুক্তি পেলেও তদন্ত চলছিল।

তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট, যাকে চলতি বছরের জানুয়ারিতে সামরিক অভ্যুত্থানের প্রচেষ্টার অভিযোগে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়।

এরপর এপ্রিল মাসে দেশটির সাংবিধানিক আদালত ইউনকে রাষ্ট্রপতি পদ থেকে অপসারণ করে। তার অপসারণের ফলে জুনে আগাম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

 

সামরিক আইন জারির চেষ্টা ও নতুন সরকারের পদক্ষেপ
২০২৪ সালের ৩ ডিসেম্বর, ইউন সুক-ইওল সংসদে সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন করে আইনপ্রণেতাদের সামরিক আইনের বিরুদ্ধে ভোট দিতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। এই ঘটনাই দেশটিকে এক গভীর রাজনৈতিক সংকটে ফেলে।

বর্তমানে দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট লি জে মিউং ইউনের বিরুদ্ধে বিশেষ তদন্তের আইনি অনুমোদন দিয়েছেন। এতে শুধু সামরিক আইন জারির চেষ্টা নয়, বরং ইউনের প্রশাসন এবং তার স্ত্রীকে ঘিরে বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগও তদন্তের আওতায় আসবে।

 

দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে এটি একটি বিরল ও তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা, যেখানে একজন সাবেক প্রেসিডেন্ট বারবার বিদ্রোহ ও অসাংবিধানিক কর্মকাণ্ডের কারণে গ্রেফতার হচ্ছেন এবং বিচার প্রক্রিয়ার মুখোমুখি হচ্ছেন।

৩০৩ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
আন্তর্জাতিক নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন