সর্বশেষ

জাতীয়হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, দেশবাসীকে শান্ত থেকে দোয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ফেসবুকে ছড়ানো তথ্যের কোনো ভিত্তি নেই, হাদির অবস্থা সংকটজনক : চিকিৎসক
হাদি হত্যাচেষ্টা মামলায় প্রধান আসামির বাবা–মা গ্রেফতার
নির্বাচন নিয়ে প্রতিবেশীদের নসিহত গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা ইস্যুতে নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার তলব
বিদেশগমন প্রক্রিয়ায় দুর্নীতি ও হয়রানি কমেছে: আসিফ নজরুল
অমর একুশে বইমেলা-২০২৬ শুরু হচ্ছে ২০ ফেব্রুয়ারি
সারাদেশগাইবান্ধায় গ্রামীণ ব্যাংকের সামনে থেকে ৪ ককটেল উদ্ধার
ঈশ্বরদীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধে বিএনপি নেতা নিহত
মাগুরা জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মুন্সী রেজাউল গ্রেপ্তার
হাদির ওপর হামলায় ‘ব্যবহৃত’ পিস্তলসহ গুলি নরসিংদী থেকে উদ্ধার
আন্তর্জাতিকফিলিস্তিনিসহ ও ৭ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
খেলানিজের সর্বোচ্চ মূল্যে দল পেয়ে আইপিএল নিলামে ইতিহাস গড়লেন মুস্তাফিজ
জাতীয়

সরকারি চাকরি আইনে বিশেষ বিধান যুক্তের উদ্যোগ, উদ্বেগে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

স্টাফ রিপোর্টার
স্টাফ রিপোর্টার

বৃহস্পতিবার , ২২ মে, ২০২৫ ৩:৪১ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
সরকারি চাকরি আইন-২০১৮-তে সরকারি কর্মচারী (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ-১৯৭৯ যুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

সংশোধিত আইনটি কার্যকর হলে তদন্ত ছাড়াই সরকারি চাকরিজীবীদের বরখাস্ত করার সুযোগ সৃষ্টি হবে। একইসঙ্গে ২০ দিনের মধ্যে তিন ধরনের শাস্তি — চাকরিচ্যুতি, অবনমন ও বেতন বন্ধ — দেওয়া সম্ভব হবে। এই শাস্তির বিরুদ্ধে কোনো সরকারি কর্মচারী আদালতের শরণাপন্নও হতে পারবেন না।

এই আইনি উদ্যোগ নিয়ে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আলোচনা হতে পারে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে প্রস্তাব উপস্থাপন করবে।

এদিকে সংশোধনের প্রস্তাব ঘিরে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের দুইটি অংশ এবং আন্তঃমন্ত্রণালয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন। গতকাল বুধবার তারা এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছে, "সরকারি চাকরি আইন সংশোধনের মাধ্যমে ১৯৭৯ সালের বিশেষ অধ্যাদেশ যুক্ত করার উদ্যোগ সরকারি কর্মচারীদের নিরাপত্তাহীনতায় ফেলবে।"

জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া এ বিষয়ে সমকালকে বলেন, “এই ধরনের আইন দক্ষ প্রশাসনের প্রতিফলন নয়। বরং এটি হয়রানি ও ভয়ভীতির উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এমন আইন প্রয়োগের নজির অতীতে বহুবার দেখা গেছে।”

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধরনের আইন বাস্তবায়িত হলে কর্মকর্তারা স্বাধীনভাবে দায়িত্ব পালনে পিছিয়ে যাবেন, যা প্রশাসনিক কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

৪২৯ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
জাতীয় নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন