সর্বশেষ

জাতীয়৫৫তম মহান বিজয় দিবস আজ
সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে শরিফ ওসমান হাদি
হাদিকে হত্যাচেষ্টা: ফয়সালের ঘনিষ্ঠ সহযোগী গ্রেপ্তার
হাদির ওপর হামলা একটি ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা’, নির্বাচন সুষ্ঠু হবে : সিইসি
সাংবাদিক আনিস আলমগীর গ্রেপ্তার, শাওনসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘেরাও কর্মসূচি ডাকসু নেতাদের
সুদানে বাংলাদেশি নিহত: জাতিসংঘ মহাসচিবের তীব্র নিন্দা ও সতর্কবার্তা
খালেদা জিয়ার অবস্থার পরিবর্তন নেই, বিদেশে নেয়া হচ্ছে না : চিকিৎসক
সারাদেশমানিকগঞ্জে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ডোবায় পড়ে শিশুর মৃত্যু
খুলনায় কাপড় ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা
সিরাজগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভনে শ্লীলতাহানির অভিযোগ, ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার
ধামরাই ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন, সভাপতি রবিন সম্পাদক জিসান
আন্তর্জাতিকসিডনিতে সন্ত্রাসী হামলায় বাবা-ছেলের হাত, নিহত বেড়ে ১৬
কলম্বিয়ায় বাস খাদে পড়ে নিহত ১৭
খেলাবার্সেলোনা কিনতে ১০ বিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগে আগ্রহী সৌদি যুবরাজ
আইন-আদালত

আনাসসহ ৬ শিক্ষার্থী হত্যা: ৮ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন ট্রাইব্যুনালে

স্টাফ রিপোর্টার
স্টাফ রিপোর্টার

সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫ ৯:১২ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
রাজধানীর চানখারপুলে গত বছরের জুলাই-আগস্টে চলমান বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে শিক্ষার্থী শাহরিয়ার খান আনাসসহ ৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ৮ জনকে অভিযুক্ত করে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।

সোমবার (২১ এপ্রিল) ট্রাইব্যুনালে এই মামলার প্রথম পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনটি জমা দেওয়া হয়। চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, ১৯৫ দিনের তদন্ত শেষে প্রস্তুত হওয়া ৯০ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে আসামি হিসেবে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের ইন্সপেক্টর আরশাদ, কনস্টেবল মো. সুজন, কনস্টেবল ইমাজ হোসেন ইমন এবং কনস্টেবল নাসিরুল ইসলামকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। এছাড়া মামলার অন্যান্য আসামিদের মধ্যে পলাতক রয়েছেন তৎকালীন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ আরও কয়েকজন।

তাজুল ইসলাম বলেন, “১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ঢাকার চানখারপুলে একটি শান্তিপূর্ণ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া নিরস্ত্র শিক্ষার্থীদের ওপর গুলিবর্ষণ করে তাদের হত্যা করা হয়।” নিহতদের মধ্যে রয়েছেন—শাহরিয়ার খান আনাস, শেখ মাহদি হাসান জুনায়েদ, মো. ইয়াকুব, মো. রাকিব হাওলাদার, মো. ইসমামুল হক এবং মানিক মিয়া শাহরিক।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, পলাতক হাবিবুর রহমানসহ অন্য আসামিরা সরাসরি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন অথবা তা তত্ত্বাবধান করেন। তারা হত্যাকাণ্ডে অধীনস্থদের নির্দেশনা ও সহায়তা প্রদান করেন এবং অপরাধ সংঘটন রোধে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি।

প্রসিকিউটর জানান, তদন্তকাজে মোট ৭৯ জন সাক্ষীর জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়েছে। পাশাপাশি ১৯টি ভিডিও ফুটেজ, ১১টি পত্রিকার প্রতিবেদন, ২টি অডিও ক্লিপ, ১১টি বই ও রিপোর্ট এবং ৬টি মৃত্যু সনদ সংযুক্ত রয়েছে।

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, এসব কর্মকাণ্ড আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে মানবতাবিরোধী অপরাধ হিসেবে গণ্য হয় এবং এসবের জন্য অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হবে।

৩৩৫ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
আইন-আদালত নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন