সর্বশেষ

জাতীয়বিদায় খালেদা জিয়া: সব চেষ্টা ব্যর্থ, চলে গেলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী
বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
সারাদেশবগুড়ার দুই আসনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা
ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন মির্জা ফখরুল
কুমারখালীতে দ্রুতগতির ড্রাম ট্রাকের চাপায় কলেজ শিক্ষার্থীর পা বিচ্ছিন্ন
আন্তর্জাতিকসেনাসমর্থিত ইউএসডিপির একতরফা জয়ের আভাস, ভোটে বাধ্য করার অভিযোগ
খেলাঅনুশীলনের সময় অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ঢাকার সহকারী কোচ
রাজনীতি

বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি ও বাম জোট: সারাদেশে কৌশলগত আসনে শীর্ষ নেতাদের মনোনয়ন দাখিল

স্পেশাল করসপন্ডেন্ট
স্পেশাল করসপন্ডেন্ট

মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ৩:২৩ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় পার্টি, গণতন্ত্র মঞ্চ, এনসিপি, বাম গণতান্ত্রিক জোট, ইসলামি দল ও আঞ্চলিক প্ল্যাটফর্মগুলোসহ প্রায় সব রাজনৈতিক শিবির থেকে হেভিওয়েট প্রার্থীরা কৌশলগত আসনগুলোতে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি নতুন মুখ এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীদের আনাগোনায় ঢাকাসহ সারাদেশে নির্বাচনী সমীকরণ অনেক বেশি বহুমাত্রিক হয়ে উঠেছে।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ইতোমধ্যে প্রথম ধাপে ২৩৭টি আসনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে; এর মধ্যে চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বগুড়া-৭, ফেনী-১ ও দিনাজপুর-৩—এই তিনটি আসন থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। দলীয় সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের আশা–ভরসা এখন মূলত চেয়ারপারসন ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের ওপরই কেন্দ্রীভূত। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শুধু বগুড়া-৬ নয়, রাজধানীর কূটনৈতিক ও অভিজাত এলাকা নিয়ে গঠিত ঢাকা-১৭ (গুলশান–বনানী) আসন থেকেও মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন; এই আসনটি গত নির্বাচনে নানা নাটকীয়তার জন্ম দিয়েছিল, এবার সেখানে সরাসরি তাঁকে ভোটের মাঠে আনতে চায় দল।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও এবার দ্বৈত আসনে লড়ছেন; তাঁর চিরচেনা ঠাকুরগাঁও-১–এর পাশাপাশি বগুড়া-৬ থেকেও মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন, ফলে উত্তরাঞ্চলের এই দুই আসনকে কেন্দ্র করে দলীয় কৌশল নতুন মাত্রা পেয়েছে। স্থায়ী কমিটির হেভিওয়েট নেতাদের মধ্যে মির্জা আব্বাস ঢাকা-৮, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকা-৩, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী চট্টগ্রাম-১১ এবং রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু নাটোর-২ আসনে প্রার্থী হয়ে নিজ নিজ পুরোনো ঘাঁটি পুনর্গঠনের চেষ্টা করছেন।

বিএনপি–ঘনিষ্ঠ গণতন্ত্র মঞ্চের ছয়দলীয় কাঠামোর মধ্যে নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না বগুড়া-২ আসন থেকে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন; উচ্চ আদালতের রায়ে তাঁর নির্বাচনে অংশগ্রহণের আইনি বাধাও কেটে গেছে। বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক ঢাকা-৮ আসনে প্রার্থী হয়েছেন, যেখানে বিএনপির মির্জা আব্বাসও লড়ছেন, ফলে এই আসনটি বিরোধী জোটের ভেতরেই এক ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতার নমুনা হয়ে উঠেছে। গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি শেষ পর্যন্ত ঢাকা-১২ আসন থেকেই মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন; এই আসনটি তরুণ, মধ্যবিত্ত ও প্রগতিশীল ভোটের একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষাক্ষেত্র হিসেবে দেখা হচ্ছে। রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ূম কিশোরগঞ্জ-৫ এবং জেএসডির তানিয়া রব লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন, যা গণতন্ত্র মঞ্চকে জেলা–উপজেলা পর্যায়ে দৃশ্যমান করেছে।

বাংলাদেশ জাতীয় বিজেপি (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ এবার বিরোধী জোটের কৌশলে অন্যতম আলোচিত নাম। তিনি ভোলা-১ আসন থেকে নিজ দলীয় প্রতীক ‘গরু’ মার্কায় মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন, তবে আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি বিএনপি নেতৃত্বাধীন যুগপৎ আন্দোলনের শরিক ও জোটের প্রার্থী হিসেবে বিবেচিত হচ্ছেন। জোটগত সমঝোতার কারণে বিএনপি এ আসনে নিজস্ব প্রার্থী দেয়নি এবং পার্থকে সরাসরি সমর্থন জানিয়েছে, ফলে বিরোধী ভোট একত্রিত রেখে ক্ষমতাসীন প্রার্থীর বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রতিদ্বন্দ্বিতার রূপরেখা তৈরি হয়েছে।

ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট (এনডিএম)–এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ ঢাকা-১৩ (মোহাম্মদপুর–আদাবর–শেরেবাংলা নগর আংশিক) আসন থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন; নগর মধ্যবিত্ত ও তরুণ পেশাজীবী ভোটের একটি অংশকে লক্ষ্য করে তিনি এ আসনে নিজস্ব রাজনৈতিক ব্র্যান্ড নিয়ে মাঠে নেমেছেন।

তৃণমূল বিএনপি নেতা শমসের মবিন চৌধুরী সিলেট-৬ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন; যদিও তাঁর দল আনুষ্ঠানিকভাবে আলাদা প্ল্যাটফর্ম, তবে একাধিক আসনে বড় দলগুলোর সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক সমঝোতার গুঞ্জন রাজনৈতিক অঙ্গনে আছে।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আগেই তাদের প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করেছে; আমীর ডা. শফিকুর রহমান ঢাকা-১৫ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন, যা জামায়াতের জন্য রাজধানীতে একটি প্রতীকী ও কৌশলগত আসন হিসেবে বিবেচিত। একই তালিকায় অধ্যাপক মুজিবুর রহমান রাজশাহী-৩, মাওলানা আ ন ম শামসুল ইসলাম চট্টগ্রাম-১৫ (লোহাগাড়া–সাতকানিয়া), মিয়া গোলাম পরওয়ার খুলনা-৫ এবং ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের কুমিল্লা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন। মেজর (অব.) আক্তারুজ্জামান রঞ্জনকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী-পাকুন্দিয়া) আসন থেকে মনোনয়ন দিয়েছে।

জাতীয় নাগরিক কমিটি (এনসিপি) ১২৫টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে; এর মধ্যে তথ্য–উপদেষ্টা ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মুখ নাহিদ ইসলাম ঢাকা-১১ থেকে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। সারজিস আলম পঞ্চগড়-১, হাসনাত আব্দুল্লাহ কুমিল্লা-৪ এবং আরও কয়েকজন তরুণ–মধ্যবিত্ত প্রোফাইলের নেতা বিভিন্ন জেলা–উপজেলা আসনে প্রার্থী হওয়ায় জামায়াত–নেতৃত্বাধীন জোটের ভেতর ‘নাগরিক প্ল্যাটফর্ম’ হিসেবে এনসিপির উপস্থিতি স্পষ্ট হয়েছে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শীর্ষ নেতা মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিম বরিশাল-৫ আসনের পাশাপাশি ঢাকা-৪ থেকেও মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বলে দলীয়ভাবে জানানো হয়েছে; এতে দক্ষিণাঞ্চল ও রাজধানী দু’মুখী অক্ষে দলটির ভোট–ব্যাংক যাচাইয়ের ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক ঢাকা-১৩ (মোহাম্মদপুর, আদাবর ও শেরেবাংলা নগর আংশিক) আসন থেকে ১৩তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন, ফলে একই নগর অক্ষে ইসলামি ও মধ্যবিত্ত–কেন্দ্রিক রাজনীতির একাধিক প্রতীকী লড়াই তৈরি হয়েছে।

অভ্যন্তরীণ নেতৃত্ব–দ্বন্দ্ব সত্ত্বেও জাতীয় পার্টি (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের রংপুর-৩, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) এবং মুজিবুল হক চুন্নু কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। রংপুর অঞ্চলে জাপার ঐতিহ্যগত শক্ত ঘাঁটি এবং কিশোরগঞ্জে চুন্নুর ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তা এই আসনগুলোকে বেশি আলোচিত করে তুলেছে। এলডিপি চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ চট্টগ্রাম-১৪ আসনে প্রার্থী হওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছেন; দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে এই এলাকা তাঁর মূল প্রভাব বলয় হিসেবে পরিচিত।

বাম গণতান্ত্রিক জোটের মধ্যে সিপিবি সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন ঢাকা শহরের কেন্দ্রীয় একটি আসনে (ঢাকা-৬ বা সংলগ্ন নগর আসন) থেকে লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন, আর বাসদের বজলুর রশিদ ফিরোজ গাইবান্ধা-৩ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করে উত্তরাঞ্চলে বাম উপস্থিতিকে দৃশ্যমান করতে চান।

তরুণমুখী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর পটুয়াখালী-৩ (গলাচিপা–দশমিনা) আসনে মনোনয়ন দাখিল করেছেন, আর সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বিএনপিতে যোগ দিয়ে ঝিনাইদহ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়াইয়ে নেমেছেন।

দলীয় মনোনয়ন না পাওয়া কিংবা নিজ দলের বাইরে গিয়ে অনেক আলোচিত নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী মাঠে নেমেছেন, যা বহু আসনে মূল দুই জোটের হিসাব পাল্টে দিতে পারে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে বিএনপির সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক এমপি ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ায় কেন্দ্র এবং স্থানীয় রাজনীতিতে নতুন আলোচনার জন্ম হয়েছে।

ঢাকা-৯ আসনে চিকিৎসক ও জনস্বাস্থ্যবিষয়ক প্ল্যাটফর্মে পরিচিত ডা. তাসনিম জারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করায় নগর তরুণ ও মধ্যবিত্ত ভোটের একটি বড় অংশ এই আসনটির দিকে নজর রাখছে।

ময়মনসিংহ অঞ্চলে ময়মনসিংহ-১ (মোহাম্মদ সালমান ওমর), ময়মনসিংহ-২ (শাহ শহীদ সারোয়ার) এবং ময়মনসিংহ-৩ (আহাম্মদ তায়েবুর রহমান) আসনে কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন; তাঁরা অতীতে বিএনপি–ঘনিষ্ঠ বা স্থানীয় ক্ষমতার রাজনীতিতে সক্রিয় থাকায় মূল দলের ভোট–ব্যাংক বিভক্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

ঝিনাইদহ-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী রাশেদ খানের বিপরীতে স্বতন্ত্র ফিরোজ, রংপুর-১–এ মো. আসাদুজ্জামান এবং গাইবান্ধা-১ ও ২–এ আবদুল্লাহ নাহিদ নিগার ও শাহ সারোয়ার কবির স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করে নিজ নিজ এলাকায় ব্যক্তিকেন্দ্রিক প্রভাব ও তরুণ ভোটের ওপর ভর করে লড়াই জমিয়ে তুলছেন।

জাতীয় রাজনীতির সামগ্রিক সমীকরণে প্রথম সারিতে রয়েছে জাতীয়তাবাদী ঐক্য, বিএনপি নেতৃত্বাধীন এই মোর্চাটি এবার বিরোধী শিবিরের সবচেয়ে বড় ও প্রভাবশালী জোট হিসেবে মাঠে আছে; বিএনপির পাশাপাশি ১২ দলীয় জোট ও ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থের বাংলাদেশ জাতীয় বিজেপি–সহ বিভিন্ন জাতীয়তাবাদী ও ডানঘরানার দল এক হয়ে মূলত ‘ধানের শীষ’ প্রতীককে কেন্দ্র করে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে।

দ্বিতীয় ব্লক হিসেবে আছে গণতন্ত্র মঞ্চ ও বাম গণতান্ত্রিক জোট, যেখানে জোনায়েদ সাকি, মাহমুদুর রহমান মান্না ও সাইফুল হকের নেতৃত্বে বাম–প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক শক্তিগুলো বিএনপির সঙ্গে আসন–সমঝোতা করেও নিজেদের স্বতন্ত্র সাংগঠনিক পরিচয় বজায় রেখে নির্দিষ্ট গণতান্ত্রিক সংস্কার–এজেন্ডা নিয়ে নির্বাচন করছে।

তৃতীয় শক্তি গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট, যা এবারের নির্বাচনের সবচেয়ে বড় নতুন সমীকরণ; বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার আন্দোলন থেকে উঠে আসা জাতীয় নাগরিক কমিটি (NCP)–কে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা এই জোট বিএনপির বাইরে থেকে একটি আলাদা ইসলামি–নাগরিক ব্লক হিসেবে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের স্লোগান নিয়ে মাঠে নেমেছে।

চতুর্থ ব্লক হিসেবে রয়েছে ইসলামী মোর্চা বা জাতীয় সংহতি ঘরানার জোট, যেখানে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ (চরমোনাই) ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসসহ একাধিক ইসলামি দল বড় কোনো জোটে পুরোপুরি একীভূত না হয়ে নিজেদের স্বতন্ত্র ইসলামী ভোটব্যাংক ধরে রাখতে পৃথক ব্যানারে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছে।

সব মিলিয়ে, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান থেকে শুরু করে জোট–শরীক, বাম, ইসলামি, নাগরিক প্ল্যাটফর্ম ও স্বতন্ত্র হেবিওয়েট প্রার্থীদের অংশগ্রহণে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনেক আসনেই তিনমুখী, চারমুখী এমনকি বহুমুখী লড়াইয়ের আভাস মিলছে—যা শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত যে কোনো পূর্বাভাসকে অনিশ্চিত করে রাখবে বলে রাজনৈতিক মহলে ধারণা করা হচ্ছে।

১০৭ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
রাজনীতি নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন