সর্বশেষ

জাতীয়সিঙ্গাপুরে হচ্ছে না শরিফ ওসমান হাদির প্রথম জানাজা
শাহবাগের কর্মসূচি স্থগিত, বাংলামটর থেকে এনসিপির বিক্ষোভ মিছিল
বিএনপির সব কর্মসূচি স্থগিত, রাতে স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক
পত্রিকা অফিসে হামলায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা, দায় সরকারের বলে মন্তব্য
হাদির হত্যা প্রতিবাদে সকালেও শাহবাগে ঢল, স্লোগানে উত্তাল রাজধানী
আজ সন্ধ্যায় দেশে আসবে ওসমান হাদির মরদেহ
সারাদেশওসমান হাদির মৃত্যুতে দেশজুড়ে বিক্ষোভ-ভাঙচুর, অবরোধ ও অগ্নিসংযোগ
হাদির মৃত্যুতে সারাদেশে বাদ জুমা দোয়া ও কফিন মিছিল
হাদি হত্যার প্রতিবাদে নড়াইল ও মেহেরপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
আন্তর্জাতিকগাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ৬১ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
খেলাএমবাপের জোড়া গোলে তালাভেরার বিপক্ষে হাড্ডাহাড্ডি জয়
আন্তর্জাতিক

কঙ্গোতে পৃথক নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল ১৯৩ জনের, বহু নিখোঁজ

ডেস্ক রিপোর্ট
ডেস্ক রিপোর্ট

শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ৬:৩৪ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
গণতান্ত্রিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর (ডিআর কঙ্গো) উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে পৃথক দুটি নৌকাডুবির ঘটনায় কমপক্ষে ১৯৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।

এ মর্মান্তিক ঘটনায় এখনো নিখোঁজ রয়েছেন অনেকে।

শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) কঙ্গোর সরকারি কর্তৃপক্ষ ও রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে আল জাজিরা এমন তথ্য জানিয়েছে।

খবরে বলা হয়, বুধবার ও বৃহস্পতিবার ইকুয়েটর প্রদেশের দুটি ভিন্ন স্থানে – প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দূরত্বে – এই দুর্ঘটনাগুলো ঘটে।

কঙ্গোর মানবিক বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে জানানো হয়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় লুকোলেলা অঞ্চলের কঙ্গো নদীর তীরে যাত্রীবোঝাই একটি নৌকায় আগুন লাগে এবং পরে সেটি উল্টে যায়। নৌকাটিতে প্রায় ৫০০ যাত্রী ছিলেন। দুর্ঘটনায় ১০৭ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে।

লুকোলেলার মাল্যাঞ্জ গ্রামের কাছে ডুবে যাওয়া নৌকাটি থেকে ২০৯ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। কঙ্গোর সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এখনো ১৪৬ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

এর একদিন আগেই, বুধবার বাসাসকুসু অঞ্চলে আরেকটি নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে। মোটরচালিত সেই নৌকাডুবিতে মারা গেছেন অন্তত ৮৬ জন, যাদের বেশিরভাগই ছিলেন শিক্ষার্থী। এ দুর্ঘটনাতেও বেশ কয়েকজনের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।

দুটি দুর্ঘটনার কারণ এখনো স্পষ্ট নয়। শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান অব্যাহত ছিল কি না, সে বিষয়েও নিশ্চিত তথ্য পাওয়া যায়নি।

তবে কঙ্গোর রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম ধারণা করছে, ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহন এবং রাতে অপ্রতুল নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে নদীপথে যাত্রা করাই দুর্ঘটনার সম্ভাব্য কারণ হতে পারে।

স্থানীয় গ্রামবাসীর বরাতে জানা গেছে, দুর্ঘটনাস্থলে দেখা গেছে—কয়েকটি মরদেহের পাশে শোকে মুহ্যমান স্বজনেরা আহাজারি করছেন।

২১৪ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
আন্তর্জাতিক নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন