সর্বশেষ

জাতীয়ওসমানের ওপর হামলা ষড়যন্ত্রের অংশ: ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
হাদির পরিবারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ, হামলার বিচার ও সর্বোচ্চ চিকিৎসার আশ্বাস
হাদিকে গুলির ঘটনায় সন্দেহভাজনের ছবি প্রকাশ, তথ্য চেয়ে পুলিশের অনুরোধ
হাদির অবস্থা ক্রমেই সংকটাপন্ন, ৭২ ঘণ্টা সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ : চিকিৎসক
হামলাকারীদের পরিচয় নিশ্চিত, যেকোনও সময় গ্রেফতার: ডিএমপি কমিশনার
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরছেন ২৫ ডিসেম্বর
সারাদেশওসমান হাদির ওপর গুলিবর্ষণের প্রতিবাদে সারাদেশে বিক্ষোভ
ঝালকাঠিতে ওসমান হাদির গ্রামের বাড়িতে চুরি
আন্তর্জাতিকইরানে নোবেলজয়ী নার্গিস মোহাম্মদিসহ ৯ অধিকারকর্মী আটক
এশীয় পণ্যে মেক্সিকোর শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত, ক্ষতির মুখে রপ্তানিকারকরা
খেলা২৪ ঘণ্টায় ৫০ লাখ টিকিট আবেদন, উচ্চমূল্যের মধ্যেও আগ্রহ অব্যাহত
দুর্নীতির অভিযোগে ভারতীয় চার ক্রিকেটারকে সাময়িক নিষিদ্ধ
সারাদেশ

'টাকার বিনিময়ে সন্তান ফিরে পাওয়াই বড় স্বস্তি'

কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার প্রতিনিধি

রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫ ৮:০৫ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
কক্সবাজারের রামু উপজেলার ঈদগড় এলাকা থেকে অপহরণের তিন দিন পর মুক্তিপণের বিনিময়ে সাত বছর বয়সী জান্নাতুল ফেরদৌস জুঁইকে উদ্ধার করা হয়েছে।

শনিবার (১৬ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টার দিকে পাহাড়ি একটি এলাকা থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়। অপহরণকারীরা যে অবস্থানে শিশুটিকে রেখে যেতে বলেছিল, তার কয়েক কিলোমিটার দূরে শিশুটিকে পাওয়া যায়।

জুঁই কুমিল্লার কাঞ্চননগরের বাসিন্দা মো. জুয়েলের মেয়ে। ঈদগড় ইউনিয়নের নয়াপাড়া গ্রামে তার ফুফুর বাড়িতে বেড়াতে এসে বুধবার (১৩ আগস্ট) সকালে অপহৃত হয় সে। ঘটনার সময় সকাল পৌনে ১২টার দিকে স্থানীয় নয়াপাড়া গ্রাম থেকে তাকে তুলে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।

অপহরণের পরপরই শিশুটির পরিবারের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে অপহরণকারীরা। প্রথমে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করলেও, আলোচনার পর ১ লাখ ৭০ হাজার টাকায় সমঝোতা হয়। এরপর ওই অর্থ পরিশোধ করলে শিশুটিকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

শিশুটির ফুফা কালু জানান, ‘আমার মোবাইলে ফোন করে ১০ লাখ টাকা চেয়েছিল। আমরা সঙ্গে সঙ্গে থানায় জানিয়েছিলাম। পরে দরকষাকষির মাধ্যমে টাকার পরিমাণ কমে আসে। শেষ পর্যন্ত টাকা দিয়েই মেয়েটিকে ফেরত আনতে পেরেছি—এটাই সবচেয়ে বড় স্বস্তির বিষয়।’

এ ঘটনায় ঈদগড় ও আশপাশের এলাকায় চরম উদ্বেগ ও আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরেই এই পাহাড়ি অঞ্চলে ডাকাতি ও অপহরণের ঘটনা বাড়ছে। তাদের অভিযোগ, নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযান সাময়িক হলেও, স্থায়ী কোনো প্রতিরোধ ব্যবস্থা এখনো গড়ে তোলা হয়নি।

স্থানীয়দের দাবি, ঈদগড়ে স্থায়ী নিরাপত্তা ব্যবস্থা, আধুনিক পর্যবেক্ষণ প্রযুক্তি ও গোয়েন্দা নজরদারি জোরদার করতে হবে।

রামু থানা পুলিশের ওসি (তদন্ত) মো. ফরিদ জানিয়েছেন, ‘অপহরণের ঘটনায় জড়িতদের পরিচয় ইতোমধ্যে শনাক্ত করা গেছে। তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে।’

৩৩৮ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
সারাদেশ নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন