সর্বশেষ

জাতীয়সিঙ্গাপুরে শরীফ ওসমান হাদির অবস্থা এখনো আশঙ্কাজনক : চিকিৎসক
বিজয় দিবসে আকাশে লাল-সবুজের গৌরব, ৫৪ প্যারাট্রুপারের বিশ্বরেকর্ড
রাজধানীতে বিজয় র‍্যালি, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ভাঙা বাড়ির সামনে কর্মসূচি পালন
মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা
মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
৫৫তম মহান বিজয় দিবস আজ
বিজয় দিবসে বিভাজন ও হিংসা পরিহারের অঙ্গীকারের আহ্বান তারেক রহমানের
সারাদেশবিজয় দিবসে সাভার স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল, শ্রদ্ধায় মুখর
সারাদেশে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত
শার্শায় বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ এর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পন
আন্তর্জাতিকবিজয় দিবসে মোদির পোস্টে অনুপস্থিত বাংলাদেশের নাম
১৯৭১-এর বিজয় দিবস স্মরণে বিবৃতি দিল ভারতের সেনাবাহিনী
মরক্কোর সাফিতে আকস্মিক বন্যায় ৩৭ জনের প্রাণহানি
খেলাআইপিএল নিলামে ইতিহাস গড়লেন ক্যামেরন গ্রিন, সর্বোচ্চ দামি বিদেশি খেলোড়ায়
সারাদেশ

৭ দিনের ভারী বৃষ্টিতে ভোলায় ডুবে গেছে বীজতলা ও মাছের ঘের

ভোলা প্রতিনিধি
ভোলা প্রতিনিধি

বৃহস্পতিবার , ১০ জুলাই, ২০২৫ ১১:৩২ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
দ্বীপজেলা ভোলায় টানা সাত দিনের টানা বর্ষণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে লাগাতার বৃষ্টিপাতে জেলার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।

ক্ষতির মুখে পড়েছেন কৃষক ও মাছ চাষিরা—ডুবে গেছে শত শত হেক্টর আমনের বীজতলা ও শাকসবজির ক্ষেত, ভেসে গেছে ঘের ও পুকুরের মাছ।

ভোলা আবহাওয়া অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান জানান, গত এক সপ্তাহে মোট ৩৯৭.২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল ৯১.৩ মিলিমিটার।

এদিকে বৃষ্টির কারণে ভোলা সদরসহ সাতটি উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। মনপুরা উপজেলার আটটি গ্রাম পানির নিচে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন হাজার হাজার মানুষ। স্থানীয়রা জানান, আমনের জমি ডুবে যাওয়ায় চাষাবাদ ব্যাহত হচ্ছে। মাছচাষিদের দাবি, ঘের ভেসে যাওয়ায় কয়েক কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।

ভোলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. খায়রুল ইসলাম মল্লিক বলেন, প্রাথমিক হিসাবে ৫০০-৬০০ হেক্টর আমন বীজতলা ও ৭০০ হেক্টর জমির সবজি আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পানি নেমে গেলে সম্পূর্ণ ক্ষয়ক্ষতির চিত্র স্পষ্ট হবে।

জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব জানান, বৃষ্টিতে ২৫০ হেক্টর ঘের এবং ৪০০ হেক্টর পুকুর প্লাবিত হয়েছে। এতে প্রায় ১১ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে, যার মধ্যে মাছের ক্ষতি প্রায় সাড়ে ৮ কোটি এবং অবকাঠামোর ক্ষতি আড়াই কোটি টাকা।

এছাড়া, সমুদ্রবন্দর এলাকায় ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত থাকায় টানা ৭ দিন ধরে ভোলার অভ্যন্তরীণ ১০টি নৌরুটে লঞ্চ ও সি-ট্রাক চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে ভোলা-ঢাকা, মনপুরা-হাতিয়াসহ গুরুত্বপূর্ণ রুটের যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। তবে ভোলা-ইলিশা ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিআইডব্লিউটিএর ভোলা নদী বন্দরের পরিবহন পরিদর্শক মো. জসিম উদ্দিন।

৩১৪ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
সারাদেশ নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন