সর্বশেষ

জাতীয়ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে রিট
ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট উৎসবমুখর হবে: ড. ইউনূস
ট্রাইব্যুনালে সেনা কর্মকর্তাদের ভার্চুয়াল হাজিরার আবেদন নাকচ
খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের বিশেষজ্ঞ দল ঢাকায়
সারাদেশঈশ্বরদীতে ৮ কুকুরছানা হত্যার ঘটনায় মামলা; অভিযুক্ত নারী গ্রেপ্তার
উত্তরাঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহের আভাস, তাপমাত্রা নেমে বাড়ছে দুর্ভোগ
গাংনী সীমান্তে জনসচেতনতা বাড়াতে বিজিবি'র মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
আন্তর্জাতিকহামাসের ফেরত দেওয়া দেহাবশেষ জিম্মিদের নয় বলে দাবি ইসরায়েলের
শ্রীলঙ্কায় ‘দিতওয়া’: বন্যা-ভূমিধসে মৃত্যু ৪১০, নিখোঁজ শতশত
কানাডার মন্ত্রি স্টিভেন গিলবোল্টের পদত্যাগের পর মন্ত্রিসভায় ক্ষুদ্র রদবদল
খেলাটি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে, চূড়ান্ত হয়েছে বাংলাদেশের দল
বিরাট কোহলি ১৫ বছর পর ঘরোয়া ক্রিকেটে, বিজয় হাজারে ট্রফিতে দিল্লির হয়ে খেলবেন
আন্তর্জাতিক

মৃত্যুদণ্ডে পরিবর্তনের ইঙ্গিত সুপ্রিম কোর্টের, মানবিক পদ্ধতির পরামর্শ

ডেস্ক রিপোর্ট
ডেস্ক রিপোর্ট

বৃহস্পতিবার , ১৬ অক্টোবর, ২০২৫ ৭:৫২ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
ভারতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার বর্তমান পদ্ধতি 'ফাঁসি' নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে সুপ্রিম কোর্ট। আদালতের পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে, সময়ের সঙ্গে পরিস্থিতির বদল ঘটলেও সরকার এখনো ফাঁসি ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প বিবেচনায় আনতে প্রস্তুত নয়।

বিচারপতি বিক্রম নাথ ও বিচারপতি সন্দীপ মেহতার ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি চলাকালীন এক জনস্বার্থ মামলায় এমন মন্তব্য উঠে আসে। মামলাটি দায়ের করেছেন আইনজীবী ঋষি মালহোত্রা, যিনি মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের বিকল্প হিসেবে প্রাণঘাতী ইনজেকশন, গ্যাস চেম্বার, ফায়ারিং স্কোয়াড বা বিদ্যুৎস্পৃষ্ট করার মতো তুলনামূলকভাবে কম যন্ত্রণাদায়ক পদ্ধতির প্রস্তাব দিয়েছেন।

আবেদনে বলা হয়, ফাঁসির মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক ও অমানবিক। কখনও কখনও মৃত্যুর জন্য ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সময় লাগে, যা সংবিধানের ২১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ‘জীবনের মর্যাদা’র পরিপন্থী।

আইনজীবী মালহোত্রার মতে, প্রাণঘাতী ইনজেকশন হলো সবচেয়ে মানবিক ও দ্রুত কার্যকর একটি পদ্ধতি, যা যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের মধ্যে ৪৯টিতেই চালু রয়েছে। তিনি দাবি করেন, দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে নিজের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পদ্ধতি বেছে নেওয়ার সুযোগ দেওয়া উচিত।

কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষে সিনিয়র অ্যাডভোকেট সোনিয়া মাথুর জানান, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া আদালতের নয়, বরং সরকারের নীতিগত ব্যাপার। যদিও তিনি জানান, ২০২৩ সালে অ্যাটর্নি জেনারেল আর ভেঙ্কটরামানি জানিয়েছিলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য সরকার একটি কমিটি গঠনের কথা ভাবছে।

আদালত সরকারের এই উদ্যোগের অগ্রগতি জানতে চেয়েছে এবং আগামী ১১ নভেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানির দিন নির্ধারণ করেছে।

১৮০ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
আন্তর্জাতিক নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন