সর্বশেষ

জাতীয়খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেয়া হতে পারে
জাতীয় সংসদ নির্বাচন: আরও ৩৬ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করল বিএনপি
অন্তর্বর্তী সরকার ইস্যু: হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখল আপিল বিভাগ
ইন্টারনেট বন্ধ ও গণহত্যা: ফরমাল চার্জ গ্রহণ, জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
বাম জোটের মিছিলে পুলিশের বাধা, লাঠিচার্জে আহত কয়েকজন
ভোরে কেঁপে উঠল রাজধানী, অল্পমাত্রার ভূমিকম্পে আতঙ্ক
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত, মেডিকেল টিমের পর্যবেক্ষণ অব্যাহত, শুক্রবার সারাদেশে প্রার্থনার আহ্বান সরকারের
দেশজুড়ে শীতের দাপট বাড়ছে, উত্তরে তাপমাত্রা নামতে পারে ১০ ডিগ্রিতে : আবহাওয়া অফিস
সারাদেশপাটগ্রাম সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
সোনাপুরে বিআরটিসি ডিপোতে আগুন: দুই বাস পুড়ে ছাই
চারণকবি বিজয় সরকারের ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
আন্তর্জাতিকপুতিনের ভারত সফরের আগেই গুরুত্বপূর্ণ সামরিক চুক্তির অনুমোদন
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় দুই শিশুসহ সাত ফিলিস্তিনি নিহত
খেলারায়পুরে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ৪ উইকেটে হেরে সিরিজে সমতা করেছে ভারত
অপরাধ

পুলিশ প্লাজার সামনে ব্যবসায়ী হত্যার পেছনে কি

স্টাফ রিপোর্টার
স্টাফ রিপোর্টার

শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫ ৫:১৫ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
ঢাকার গুলশানে এক যুবক সুমন (৩৩) নিহত হয়েছেন দুর্বৃত্তদের গুলিতে।

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) রাত ৯টার দিকে পুলিশ প্লাজার পাশের ফজলে রাব্বী পার্কের কোণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।

পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, সুমনকে ব্যবসায়িক বিরোধের কারণে হত্যা করা হয়েছে। তবে পুলিশ বলছে, সুমন ছিলেন একটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্য।

সুমনের পরিবার জানিয়েছে, তিনি মহাখালী এলাকায় ইন্টারনেট ব্যবসা করতেন। তবে রাজনৈতিক পরিস্থিতির পরিবর্তনের পর তিনি একটি প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রুপের হুমকির মুখে ব্যবসা ছেড়ে দেন।

সুমনের স্ত্রীর বড় ভাই মো. বাদশা মিয়া গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, মহাখালী টিবি গেট এলাকায় ‘প্রিয়জন’ নামের একটি ইন্টারনেট ব্যবসা চালাতেন সুমন। তার ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব ছিল একে-৪৭ গ্রুপের সদস্য রুবেলের সঙ্গে, যিনি সুমনকে কয়েকবার হত্যার হুমকি দিয়েছিলেন।

নিহতের স্ত্রী মৌসুমী জানায়, সুমন মহাখালী এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করতেন এবং বিরোধী পক্ষের নানা হয়রানি থেকে তিনি ব্যবসা ছাড়তে বাধ্য হন।

ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) এসএম নজরুল ইসলাম জানান, সুমনের বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা ছিল এবং তিনি একটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্য ছিলেন। হত্যাকাণ্ডের প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ ধারণা করছে, আন্তঃগ্রুপ বিরোধের কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ এবং অন্যান্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে হত্যাকারীদের শনাক্ত করা হবে, বলে জানান তিনি।

৩৯৪ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
অপরাধ নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন