সর্বশেষ

জাতীয়প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভবনে ভয়াবহ হামলা, অগ্নিসংযোগ
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি আর নেই
জাতির উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ, শনিবার রাষ্ট্রীয় শোক
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা আগের মতোই স্থিতিশীল: ডা. জাহিদ
জুলাইয়ের হত্যা মামলায় ওবায়দুল কাদেরসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল
জিগাতলায় হোস্টেল থেকে এনসিপি'র জান্নাতের মরদেহ উদ্ধার
গুম-নির্যাতনের অভিযোগে ১৩ জনের বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের আদেশ আজ
হাদি হত্যাচেষ্টা: ফয়সালের পালাতে ব্যবহৃত গাড়ি ভাড়ার পেছনের তথ্য ফাঁস
সারাদেশসারাদেশে জোরদার ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ–২’
ভেড়ামারা গ্রিড উপকেন্দ্রের রক্ষণাবেক্ষণে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে শুক্রবার বিদ্যুৎ বন্ধ থাকবে
নেত্রকোনা সীমান্ত এলাকায় বিদেশি মদ উদ্ধার
চিলমারীতে ট্রাক্টরের চাকায় পিষ্ট হয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে এনসিপির জেলা কমিটি ঘোষণা, নেতৃত্বে সাবেক বিএনপি নেতারা
সিরাজগঞ্জে বিএনপির তিন নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
এনায়েতপুরে জামিয়াতুল হাসানাইন'র দুই দিনব্যাপী মহাসমাবেশ শুরু আজ
আন্তর্জাতিকগাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ৬১ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
খেলাএমবাপের জোড়া গোলে তালাভেরার বিপক্ষে হাড্ডাহাড্ডি জয়
আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়ার বড় বিনিয়োগ, চীনা একাধিপত্য ভাঙার উদ্যোগ

ডেস্ক রিপোর্ট
ডেস্ক রিপোর্ট

মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৫ ৪:৩১ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
বিরল খনিজ ও গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থের সরবরাহে চীনের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ কমাতে কৌশলগত পদক্ষেপ নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়া।

দুই দেশ যৌথভাবে প্রায় ৮.৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে, যার মাধ্যমে খনিজ আহরণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে নতুন মাত্রা যোগ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, মঙ্গলবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে চুক্তির বিস্তারিত তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, এই যৌথ বিনিয়োগের লক্ষ্য হলো বিশ্বের খনিজ বাজারে চীনের প্রভাব কমানো এবং নিজেদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।

অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ জানিয়েছেন, চুক্তির আওতায় প্রাথমিকভাবে আগামী ছয় মাসে দুই দেশ ১ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বিনিয়োগ করবে। তিনি বলেন, "এই অংশীদারিত্ব অস্ট্রেলিয়ার খনি ও প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে এবং আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।"

প্রসঙ্গত, বর্তমানে বিশ্বের ৭০ শতাংশ বিরল খনিজ আহরণ এবং ৯০ শতাংশ প্রক্রিয়াজাতকরণ চীনেই হয়ে থাকে। এই খনিজ পদার্থগুলো আধুনিক প্রযুক্তিপণ্য, যেমন কম্পিউটার চিপ, বৈদ্যুতিক গাড়ি এবং সামরিক সরঞ্জাম তৈরিতে অপরিহার্য।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, চীনের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য পশ্চিমা দেশগুলোকে ভোগান্তিতে ফেলতে পারে। গত কয়েক বছরে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য উত্তেজনা এবং নতুন শুল্কনীতি এই ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও চুক্তির বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে চলমান সাবমেরিন প্রকল্পও দ্রুতগতিতে এগোচ্ছে। ট্রাম্পের প্রশাসন শুরুতে এই প্রকল্প নিয়ে দ্বিধায় থাকলেও পরে তিনি নিশ্চিত করেন, অস্ট্রেলিয়া নির্ধারিত সাবমেরিন পাবে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, খনিজ খাতে এই যৌথ বিনিয়োগ শুধু অর্থনৈতিক নয়, ভূরাজনৈতিক দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ এক পদক্ষেপ। এতে পশ্চিমা বিশ্ব চীনের বিকল্প উৎস গড়ে তোলার পথেই এগোচ্ছে।

২১৫ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
আন্তর্জাতিক নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন