সর্বশেষ

জাতীয়টঙ্গীতে শুরায়ী নেজামের আয়োজনে পাঁচদিনের জোড় ইজতেমা শুরু
সারাদেশত্রিশালে বন্ধুকে কুড়াল দিয়ে হত্যা, থানায় আত্মসমর্পণ
ধামরাইয়ে দাঁড় করিয়ে রাখা বাসে অগ্নিকাণ্ড
হিমালয়ের ঠান্ডা হাওয়ায় জমে উঠছে তেঁতুলিয়া, তাপমাত্রা ১৩.২ ডিগ্রি
আন্তর্জাতিকহংকংয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড: ৯৪ জনের মৃত্যু, উদ্ধার অভিযান শেষ পর্যায়ে
খেলাসিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বড় হার, তবুও আশাবাদী লিটন দাস
জাতীয়

মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে শাহ আলম হত্যায় গ্রেপ্তার দেখানো হল ২৬ জনকে

স্টাফ রিপোর্টার
স্টাফ রিপোর্টার

মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫ ৯:৫৬ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
রাজধানীতে অপরাধীদের অভয়ারণ্যখ্যাত মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে মাদক কারবারীদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের জেরে কিশোর শাহ আলম নিহতের ঘটনায় করা মামলায় ২৬ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে আদালত।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার মহানগর হাকিম মো. জুয়েল রানা এ আদেশ দেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

গ্রেপ্তার দেখানো আসামিরা হলেন-নাসির হোসেন নাশু, ফাইয়াজ হোসেন, মো. রাসেল, মো. হিরা, মো. আল আমিন, মো. জামিল, মো. ফয়সাল হোসেন, মো. গোলাম রসুল, মো. মোস্তাক, মো. সাইদ হোসেন, মো. শুভ, মো. রাকিব, মো. সেলিম, মো. শাওন, মো. মাসুদ রানা, মো. আকাশ, মো. ইসতিয়াক, মো. রাশেদ, মো. রাসেল, মো. রাজ, মো. রাজিব, মো. বশির, মো. পাপ্পু, শাহ আলম, আজাদ হোসেন ও ফয়সাল হোসেন।

গেল ১২ আগস্টে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার এসআই মাজহারুল ইসলাম আসামিদের শাহ আলম হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন।

শুনানি শেষে আদালত তাদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। এরপর ২৬ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়।

শাহ আলম মারা যাওয়ার দুইদিন পর গত ১৩ আগস্টে তার বাবা মো. রুবেল বাদী হয়ে মোহাম্মদপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, “গত ১১ আগস্ট সকাল থেকে মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প এলাকায় মাদক কারবারীদের বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলে আসছিল। ওইদিন দুপুর পৌনে ৩টার দিকে আসামিরা লাঠি ও দেশি অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। ওই সময় ককটেলও ফাটানো হয়।

“এ সময় ভুক্তভোগী ১৬ বছর বয়সী শাহ আলম বছিলা থেকে তার নানির সঙ্গে দেখা করার জন্য জেনেভা ক্যাম্প এলাকায় যায়। সেখানে যাওয়ার পর দুপুর ৩টার দিকে তাকে চাপাতি দিয়ে কোপানো হয়। পরে শাহ আলমকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।”

এ ঘটনায় শাহ আলমের বাবা যে মামলা করেন তাতে ৩১ জনের নাম আসামির তালিকায় দেওয়া হয়েছে, এছাড়া অজ্ঞাতনামা ৫০/৬০ জনকেও আসামি করা হয়।

৩১৮ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
জাতীয় নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন