সর্বশেষ

জাতীয়ছেঁড়া ও পোড়া নোট বদলে মূল্য ফেরতে নতুন নীতিমালা বাংলাদেশ ব্যাংকের
‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে প্রবাসী নিবন্ধন ছাড়াল ৪ লাখ ৪৫ হাজার
হাদি হত্যাচেষ্টা মামলায় প্রধান আসামির বাবা–মা গ্রেফতার
টিসিবিতে ৩৬ জেলায় নতুন পরিবেশক নিয়োগ, আবেদন শুরু
ভূমধ্যসাগরে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবি, ৫৯ বাংলাদেশিসহ ৬১ জন উদ্ধার
সারাদেশনানা বিতর্কের মধ্যেই আজ রাবির দ্বাদশ সমাবর্তন
হাদির ওপর হামলায় ‘ব্যবহৃত’ পিস্তলসহ গুলি নরসিংদী থেকে উদ্ধার
আন্তর্জাতিকফিলিস্তিনিসহ ও ৭ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
খেলানিজের সর্বোচ্চ মূল্যে দল পেয়ে আইপিএল নিলামে ইতিহাস গড়লেন মুস্তাফিজ
সারাদেশ

সিরাজগঞ্জে যমুনার পানি বাড়ছে, ভাঙনে বসতঘর নদীগর্ভে

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

শুক্রবার, ১১ জুলাই, ২০২৫ ৮:৫৪ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
সিরাজগঞ্জে ভারী বর্ষণের প্রভাবে যমুনা নদীর পানি প্রবাহ বাড়তে শুরু করেছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনার পানি হঠাৎ ৯ সেন্টিমিটার বেড়ে গেছে, যা এখনো বিপৎসীমার নিচে থাকলেও নিম্নাঞ্চলে প্লাবন শুরু হয়েছে এবং নদী ভাঙন ব্যাপক আকার ধারণ করেছে।

শুক্রবার (১১ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, যমুনার হার্ড পয়েন্টে পানি বেড়েছে ৯ সেন্টিমিটার এবং কাজিপুরের মেঘাই ঘাট পয়েন্টে ১১ সেন্টিমিটার। বর্তমানে পানি হার্ড পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৭২ সেন্টিমিটার এবং কাজিপুরে ১৯৬ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

দ্রুত পানি বৃদ্ধির ফলে জেলার সদর, কাজিপুর, শাহজাদপুর, চৌহালী এবং চলনবিল এলাকার নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে কিছু এলাকায় জনদুর্ভোগ দেখা দিয়েছে।

রিকশাচালক মকবুল হোসেন বলেন, “কয়েকদিন ধরে থেমে থেমে বৃষ্টি হওয়ায় রিকশা নিয়ে বের হতে পারিনি। আজ বৃষ্টি না থাকায় কাজে নেমেছি। বৃষ্টি না থাকলে প্রতিদিন ৬০০-৭০০ টাকা আয় হয়।”

ব্যাপক ভাঙন, ঘরবাড়ি বিলীন
যমুনার তীব্র ভাঙনে কাজিপুর উপজেলার চরগিরিশ ইউনিয়নের ভেটুয়া গ্রামে অন্তত ১০০টি বসতবাড়ি এবং শাহজাদপুর উপজেলার ধীতপুর গ্রামে প্রায় ৫০টি বাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।

এছাড়া ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে কাজিপুরের নাটুয়ারপাড়া ইউনিয়নের ফুলজোড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চরগিরিশ নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ভেটুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

ভাঙন রোধে জরুরি ব্যবস্থা
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোখলেছুর রহমান জানান, “নদীতে পানি বাড়ার কারণে তীব্র স্রোত বইছে। এতে নদী তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। সদর উপজেলার ভাটপিয়ারী ও বাহুকা এলাকায় জিওব্যাগ ও জিওটিউব ফেলে ভাঙন প্রতিরোধের চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি নদী এলাকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।”

৩২৩ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
সারাদেশ নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন