সর্বশেষ

জাতীয়সিঙ্গাপুরে শরীফ ওসমান হাদির অবস্থা এখনো আশঙ্কাজনক : চিকিৎসক
বিজয় দিবসে আকাশে লাল-সবুজের গৌরব, ৫৪ প্যারাট্রুপারের বিশ্বরেকর্ড
রাজধানীতে বিজয় র‍্যালি, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ভাঙা বাড়ির সামনে কর্মসূচি পালন
মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা
মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
৫৫তম মহান বিজয় দিবস আজ
বিজয় দিবসে বিভাজন ও হিংসা পরিহারের অঙ্গীকারের আহ্বান তারেক রহমানের
সারাদেশবিজয় দিবসে সাভার স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল, শ্রদ্ধায় মুখর
সারাদেশে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত
শার্শায় বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ এর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পন
আন্তর্জাতিকবিজয় দিবসে মোদির পোস্টে অনুপস্থিত বাংলাদেশের নাম
১৯৭১-এর বিজয় দিবস স্মরণে বিবৃতি দিল ভারতের সেনাবাহিনী
মরক্কোর সাফিতে আকস্মিক বন্যায় ৩৭ জনের প্রাণহানি
খেলাআইপিএল নিলামে ইতিহাস গড়লেন ক্যামেরন গ্রিন, সর্বোচ্চ দামি বিদেশি খেলোড়ায়
আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নীতিতে বাংলাদেশের রপ্তানি খাতে বড় চ্যালেঞ্জ

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট
স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট

মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫ ৬:৫৭ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনুসকে পাঠানো ৭ জুলাই এক চিঠিতে জানিয়েছেন, আগামী ১ আগস্ট থেকে বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা সকল পণ্যের ওপর ৩৫% শুল্ক আরোপ করা হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের দাবি, বাংলাদেশের শুল্ক ও অশুল্ক নীতির কারণে দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে এবং এই ঘাটতি কমাতেই যুক্তরাষ্ট্র এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প চিঠিতে আরও উল্লেখ করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র বহু বছর ধরে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করেছে, কিন্তু বাংলাদেশ পক্ষ থেকে শুল্ক ও অশুল্ক নীতির মাধ্যমে মার্কিন পণ্যের বাজারে প্রবেশে বাধা সৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বলে চিঠিতে দাবি করা হয়েছে।

চিঠিতে স্পষ্ট করা হয়েছে, যেসব বাংলাদেশি কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রে বিনিয়োগ বা উৎপাদন করবে, তাদের জন্য এই শুল্ক প্রযোজ্য হবে না এবং তাদের দ্রুত অনুমোদন দেওয়ার আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশ যদি পাল্টা শুল্ক আরোপ করে, যুক্তরাষ্ট্রও তার ওপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করবে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সতর্ক করেছেন, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের শুল্ক বৃদ্ধি হলে সেটিও যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত ৩৫% শুল্কের সঙ্গে যোগ হবে।

চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, যদি বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বাজার উন্মুক্ত করে এবং শুল্ক ও অশুল্ক বাধা তুলে নেয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রও শুল্ক পুনর্বিবেচনা করতে পারে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আশা প্রকাশ করেছেন, দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি ও স্বচ্ছ বাণিজ্যিক অংশীদারিত্ব গড়ে উঠবে এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশের জন্য মার্কিন বাজারে আরও সুযোগ সৃষ্টি হবে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, চামড়াজাত পণ্য, হস্তশিল্পসহ প্রধান রপ্তানি খাতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তবে, একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বিনিয়োগ ও উৎপাদনের সুযোগও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। চিঠির শেষাংশে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বাংলাদেশের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে স্বচ্ছতা ও পারস্পরিক সুবিধার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন এবং ভবিষ্যতে দুই দেশের সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

২৬৭ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
আন্তর্জাতিক নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন