সর্বশেষ

জাতীয়সুদানে ড্রোন হামলায় নিহত ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় জানাজা
ছায়ানটে হামলা-অগ্নিসংযোগ: ধানমন্ডি থানায় অজ্ঞাত ৩শ' জনের বিরুদ্ধে মামলা
মগবাজারে দুই শিশুর মৃত্যু, খাবারে বিষক্রিয়ার আশঙ্কা পুলিশের
হাসিনাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ পেছাল
নির্বাচন সামনে রেখে তিন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে সিইসির বৈঠক আজ
সারাদেশচট্টগ্রামে নিরাপত্তাজনিত কারণে ভারতীয় ভিসা কার্যক্রম স্থগিত
ধলেশ্বরীতে ফেরি দুর্ঘটনা: ট্রাকসহ পানিতে ডুবে তিনজনের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় তীব্র শীত, জনজীবন স্থবির, দুপুরেও সূর্যের দেখা নেই
আন্তর্জাতিকদক্ষিণ আফ্রিকায় বেকার্সদালে বন্দুক হামলায় ৯ জন নিহত, আহত ১০
১১ দিনের ব্যবধানে ভেনেজুয়েলার দ্বিতীয় তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করল যুক্তরাষ্ট্র
খেলাউদ্বোধনী অনুষ্ঠানের কারণে বদলালো বিপিএলের প্রথম দিনের ম্যাচ সময়সূচি
আইন-আদালত

আদালত অবমাননায় শেখ হাসিনার ছয় মাসের কারাদণ্ড

স্টাফ রিপোর্টার
স্টাফ রিপোর্টার

বুধবার, ২ জুলাই, ২০২৫ ৭:৫৩ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
আদালত অবমাননার অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

একই মামলায় গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের শাকিল আকন্দ বুলবুল ওরফে মো. শাকিল আলমকে দুই মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২ জুলাই) ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এই রায় ঘোষণা করেন। প্যানেলের অন্য দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে দেওয়া এক বক্তব্যে শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে ২২৭টি মামলা হয়েছে, তাই ২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি।’ ওই বক্তব্যের অডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। পরে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) সেটির ফরেনসিক পরীক্ষায় বক্তব্যের সত্যতা নিশ্চিত করে।

এই বক্তব্যের ভিত্তিতে গত ৩০ এপ্রিল ট্রাইব্যুনালে আদালত অবমাননার অভিযোগ দাখিল করেন প্রধান প্রসিকিউটর। অভিযোগ গৃহীত হওয়ার পর ট্রাইব্যুনাল অভিযুক্তদের ১৫ মে'র মধ্যে ব্যাখ্যা দিতে বলেন। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে কোনো জবাব না আসায় ২৫ মে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপরও শেখ হাসিনা বা অপর অভিযুক্ত আদালতে হাজির হননি বা কোনো আইনি ব্যাখ্যাও দেননি।

এ অবস্থায় মামলার বিচারিক স্বচ্ছতা বজায় রাখতে আদালতের পক্ষ থেকে একজন অ্যামিকাস কিউরি (আদালতের বন্ধু) নিয়োগ দেওয়া হয়। সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ ওয়াই মশিউজ্জামানকে এ দায়িত্ব দেন ট্রাইব্যুনাল। সরকারি খরচে অভিযুক্তের পক্ষে আইনজীবী নিয়োগের বিধান না থাকলেও, ন্যায়বিচারের স্বার্থে এ উদ্যোগ নেয়া হয়।

প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম বলেন, আদালতের নির্দেশনা সত্ত্বেও অভিযুক্তরা উপস্থিত না হওয়ায় ট্রাইব্যুনাল তাদের অনুপস্থিতিতেই শুনানি সম্পন্ন করে এবং রায় ঘোষণা করে।

ট্রাইব্যুনাল আইনে আদালত অবমাননার দায়ে এক বছরের কারাদণ্ড, পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ড দেওয়ার বিধান রয়েছে।

৪৩৭ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
আইন-আদালত নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন