সর্বশেষ

জাতীয়সিঙ্গাপুরে শরীফ ওসমান হাদির অবস্থা এখনো আশঙ্কাজনক : চিকিৎসক
বিজয় দিবসে আকাশে লাল-সবুজের গৌরব, ৫৪ প্যারাট্রুপারের বিশ্বরেকর্ড
রাজধানীতে বিজয় র‍্যালি, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ভাঙা বাড়ির সামনে কর্মসূচি পালন
মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা
মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
৫৫তম মহান বিজয় দিবস আজ
বিজয় দিবসে বিভাজন ও হিংসা পরিহারের অঙ্গীকারের আহ্বান তারেক রহমানের
সারাদেশবিজয় দিবসে সাভার স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল, শ্রদ্ধায় মুখর
সারাদেশে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত
শার্শায় বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ এর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পন
আন্তর্জাতিকবিজয় দিবসে মোদির পোস্টে অনুপস্থিত বাংলাদেশের নাম
১৯৭১-এর বিজয় দিবস স্মরণে বিবৃতি দিল ভারতের সেনাবাহিনী
মরক্কোর সাফিতে আকস্মিক বন্যায় ৩৭ জনের প্রাণহানি
খেলাআইপিএল নিলামে ইতিহাস গড়লেন ক্যামেরন গ্রিন, সর্বোচ্চ দামি বিদেশি খেলোড়ায়
জাতীয়

শত কোটি টাকা লুটপাট করে অবসরে গেলেন অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্ত আওয়ামী প্রকৌশলী সাধু খাঁ

স্টাফ রিপোর্টার
স্টাফ রিপোর্টার

রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫ ২:২০ অপরাহ্ন

শেয়ার করুন:
শত কোটি টাকা লুটপাট করে অবসরে গেলেন অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্ত আওয়ামী প্রকৌশলী সাধু খাঁ।

বর্তমানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা থেকে সরলেও, তাদের দোসর হিসেবে অনেক দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা এখনো বিভিন্ন সরকারি দপ্তর, বিভাগ ও অধিদপ্তরের শীর্ষ পর্যায়ে বহাল রয়েছেন, যারা আওয়ামীপন্থী হিসেবে পরিচিত এবং সরকারের জন্য মারাত্মক ক্ষতি ডেকে আনছেন।

 

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী তুষার মোহন সাধু খাঁ দীর্ঘদিন ধরে ফ্যাসিষ্ট শাসক শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত। তিনি আওয়ামী সুবিধাভোগী এবং তৎকালীন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতিবাজ মন্ত্রী তাজুল ইসলামের আস্থাভাজন। বিগত কয়েক দশক ধরে তিনি আওয়ামী লীগের স্বার্থে কাজ করে আসছেন। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি, অবৈধ নিয়োগ ও সরকারি কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ থাকলেও তিনি রেহাই পেয়ে যাচ্ছেন। 

বর্তমানে তিনি নিজেকে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত বলে দাবি করে তার অতীত অপরাধগুলো আড়াল করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে অবসরে যেতে যাচ্ছেন ২০২৫ সালের জুনে। তবে তার অবৈধ নিয়োগ ও দুর্নীতির বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রশ্ন উঠলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা নেননি। এসব বিষয় নিয়ে অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়ে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনা শুরু হয়েছে। অনুসন্ধানে জানা যায়, তার জন্ম চুয়াডাঙ্গা জেলায়, পিতার নাম মদন মোহন সাধু খাঁ। তার পিতাও এই অধিদপ্তরে কর্মরত ছিলেন।

 

১৯৮৬ সালে সরকারি আদেশে তার নিয়োগ বন্ধ থাকলেও, ১৯৮৯ সালে তার বাবার মাধ্যমে তিনি নিয়মের বাইরে অবৈধভাবে নিয়োগ পান। এরপর তিনি বিভিন্ন সময় নিয়ম অমান্য করে বিভিন্ন পদে উন্নীত হন, ২০১৭ সালে সহকারী প্রকৌশলী থেকে মাত্র তিন মাসের মধ্যে নির্বাহী প্রকৌশলী এবং এরপর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী পদে পদোন্নতি পান। এই সব অনিয়ম ও অবৈধ নিয়োগের জন্য তার বিরুদ্ধে তদন্ত ও ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি উঠেছে।

৩৪৩ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
জাতীয় নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন