সর্বশেষ

জাতীয়সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শনিবার ওসমান হাদির জানাজা
যথাযোগ্য মর্যাদায় দেশে ফিরল শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ
শাহবাগের কর্মসূচি স্থগিত, বাংলামটর থেকে এনসিপির বিক্ষোভ মিছিল
বিএনপির সব কর্মসূচি স্থগিত, রাতে স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক
পত্রিকা অফিসে হামলায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা, দায় সরকারের বলে মন্তব্য
হাদির হত্যা প্রতিবাদে সকালেও শাহবাগে ঢল, স্লোগানে উত্তাল রাজধানী
সারাদেশওসমান হাদির মৃত্যুতে দেশজুড়ে বিক্ষোভ-ভাঙচুর, অবরোধ ও অগ্নিসংযোগ
হাদির মৃত্যুতে সারাদেশে বাদ জুমা দোয়া ও কফিন মিছিল
হাদি হত্যার প্রতিবাদে নড়াইল ও মেহেরপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
আন্তর্জাতিকগাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ৬১ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
খেলাএমবাপের জোড়া গোলে তালাভেরার বিপক্ষে হাড্ডাহাড্ডি জয়
জাতীয়

বন্যার্তদের ঘর তৈরিতে সেনাবাহিনীর দক্ষতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা

স্টাফ রিপোর্টার
স্টাফ রিপোর্টার

বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫ ১০:২৩ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
২০২৪ সালের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চার জেলার ৩০০টি পরিবারের জন্য বরাদ্দ পাওয়া ৫০ কোটি টাকার অর্ধেকেরও কম খরচে ঘর নির্মাণ করে নজির স্থাপন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।

এই সাফল্যের জন্য সেনাবাহিনীকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও প্রশংসা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে ঘরের চাবি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, “জাতীয় দুর্যোগে সেনাবাহিনী সবসময় পাশে থাকবে—এই আস্থা ও বিশ্বাস আজ আরও দৃঢ় হলো।”

২০২৪ সালের আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম জেলার ২২টি উপজেলার বহু ঘরবাড়ি বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যেসব পরিবার সম্পূর্ণ গৃহহীন হয়ে পড়ে, তাদের জন্য দ্রুত আবাসন নিশ্চিত করতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের নির্দেশনায় বিশেষ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়।

এই প্রকল্পের আওতায় ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হলেও সেনাবাহিনীর ২৪ ও ৩৩ ডিভিশনের কর্মকর্তারা মাত্র ২৪ কোটি ৯৮ লাখ ৯৫ হাজার টাকায় ৩০০টি ঘরের নির্মাণ কাজ শেষ করেন। প্রতিটি ঘর ৪৯২ বর্গফুট ও ৫০০ বর্গফুট আয়তনের অনুমোদিত দুই ধরনের ডিজাইন অনুসরণে নির্মিত হয়।

ঘর নির্মাণ হয়েছে ফেনীর ৬টি উপজেলায় ১১০টি, নোয়াখালীর ৭টি উপজেলায় ৯০টি, কুমিল্লার ৬টি উপজেলায় ৭০টি এবং চট্টগ্রামের ৩টি উপজেলায় ৩০টি।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এবং সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

ঘরের চাবি বুঝে পাওয়া উপকারভোগীরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, “বন্যায় সবকিছু হারিয়ে ফেলে জীবন থমকে গিয়েছিল। সেনাবাহিনীর সহায়তায় ও প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে এখন নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখতে পারছি।”

এই প্রকল্প দক্ষ ব্যবস্থাপনা, স্বচ্ছতা ও মানবিকতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে বলে মন্তব্য করেন অনুষ্ঠানের বক্তারা।

২৯০ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন














সর্বশেষ সব খবর
জাতীয় নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন